Sunday, September 30, 2018
Saturday, September 29, 2018
Friday, September 28, 2018
Tuesday, September 25, 2018
Monday, September 24, 2018
Sunday, September 23, 2018
Saturday, September 22, 2018
Friday, September 21, 2018
Thursday, September 20, 2018
Wednesday, September 19, 2018
Tuesday, September 18, 2018
Monday, September 17, 2018
Sunday, September 16, 2018
Saturday, September 15, 2018
Thursday, September 13, 2018
Wednesday, September 12, 2018
Monday, September 10, 2018
Sunday, September 9, 2018
রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food little bit poison...
রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food & little bit poison ভিডিও
ভারতের বর্তমান গুজরাট প্রদেশে রাজত্ব ছিল এক সুলতানের। নাম মেহমুদ বেগাদা (মেহমুদ শাহ ১)। ১৪৫৮ থেকে ১৫১১, প্রায় ৫৩ বছর রাজত্ব করেছিলেন তিনি। নিজের জমানায় আর কিছু তিনি করুন বা না করুন, চুটিয়ে খাওয়া-দাওয়া করতেন। খেতে তিনি খুব ভালোবাসতেন। তেমনই ছিল তার বাহুবল। শরীরের শক্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়েই খাওয়া পেটে পুরতেন তিনি। ৩৫ কেজি খাবার কম কথা নয়। কিন্তু তার থেকে আরও মারাত্মক ছিল তার ডায়েট চার্ট। খাবারের মেনুতে তিনি রোজ রাখতেন বিষ। ভাবছেন বিষ তো মানুষকে মেরে ফেলে! তাহলে সেই সুলতান কেমন করে বেঁচে ছিলেন? ওখানেই তো ছিল তার বিশেষত্ব। রোজ একটু একটু করে বিষ খেতেন তিনি। হজমও করে ফেলতেন। কোনও বিষ যাতে তার শরীরের কোনও প্রভাব না ফেলে, তার জন্য এই রাস্তা নিয়েছিলেন সুলতান। তখন রাজনৈতিক মস্তিষ্ক কত সূক্ষ্ম বিচার করত, এই ঘটনাই তার প্রমাণ। ব্রেকফাস্টে এক কাপ শুধু মধুই খেতেন সুলতান। তার সঙ্গে থাকত মাখন আর ৫০টি কলা। প্রতিদিন ৩৫ কেজি খাবার ছিল তার বাঁধা ধরা। কোনও কোনও দিন তা ৩৭ কেজিও হয়ে যেত। তার ডেজার্টের ওজনই ছিল কয়েক কিলো। রোজ খাবারের পর এই ডেজার্ট থাকত তার মেনুতে। মোটামুটি ৪.৬ কেজির হত ডেজার্টের ওজন। এত কিছুর পরও কিন্তু রাতে খিদে পেত সুলতানের। ডিনারের পর তার জন্য থাকত দুটো বড় থালা ভরতি মাংসের সিঙাড়া। রাতে খিদে পেলে তিনি সেসব খেতেন। শুনে মনে হতে পারে, এসব একেবারই গল্প কথা। ইউরোপের একাধিক পর্যটকের কাছ থেকে জানা গেছে এই কথা। বারবোসা ও ভার্থেমা এই সাম্রাজ্য ও সুলতানের কথা উল্লেখ করেছেন। রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food & little bit poison ভিডিও,
শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan cant sleep because of boby
শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan can"t sleep because of boby
আগেই শাকিব খান জানিয়েছিলেন তার নতুন সিনেমা ‘নোলক’ এ থাকবে চমক। সেই সূত্র ধরেই সম্প্রতি জানা যায় জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান ও পাওয়ার বয়েজ খ্যাত আনিকা তাসনিম প্রথম বারের মত জুটি বেধে প্লে-ব্যাক করছেন ‘নোলক’ ছবিটিতে। হৃদয় খান এবং আনিকা নোলক ছবিতে যে গানটি গেয়েছেন তার শিরোনাম দেয়া হয়েছে ‘জলে ভাসা ফুল’। ‘কতটা মায়া তোর/ দুটি চোখে/ আমাকে করেছে ব্যাকুল/ কেড়ে নিয়েছে রাতের ঘুম এমন কথার সমন্বয় রয়েছে গানটিতে। গানটির কথা লিখেছেন চিত্রপালক এস এ হক অলিক। এবং সুর করেছেন হৃদয় খান নিজেই। গানের ব্যাপারে কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান বলেন, ‘শাকিব খানের যে কয়টি ছবিতে আমার গান গিয়েছিলো সবগুলো গানই হিট হয়েছে। সেই ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’ হতে এ পর্যন্ত অনেকগুলো ছবিতে গান করেছি। প্রতিবারের মত এবারও গানে ভ্যারিয়েশন থাকবে। আনিকা বলেন, হৃদয় খানের সাথে প্রথমবার দ্বৈতভাবে সিনেমায় গান গাইলাম। তাছাড়া শাকিব খান দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় নায়ক। তার ছবিতে আমার গান থাকছে এটা খুবই আনন্দের। পুরোপুরি রোমান্টিক আবহে গানটি ভিন্ন ধাচে তৈরী করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গেল বছরের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় শাকিব খান অভিনীত ‘নোলক’ ছবির শুটিং। টানা ৩২ দিন শুটিং চলে ভারতের রামুজি ফিল্ম সিটিতে। তখন ছবির ৮০ ভাগের বেশি শুটিং শেষ হয়। এরপর কেটে যায় প্রায় সাত মাস! এই সময়টায় ‘নোলক’-এ শাকিবের কয়েকটি লুক ও স্থিরচিত্র প্রকাশ পেয়েছে। তারপর থেকে দর্শকদের আগ্রহ বাড়ে ছবিটি নিয়ে। ‘নোলক’-এর পুরো শুটিং হয়েছে হায়দ্রাবাদে। কিন্তু বাকি ছিলো দুটি গানের শুটিং, একটি শুটিং লোকেশন নির্ধারণ হয়েছিলো ভিন্ন, রাজস্থানে এবং অন্যটি ইনডোরে। তাই সেবার শুটিং শেষ করা হয়নি বলে জানান ছবিটির পরিচালক রাশেদ রাহা। যোগ করে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট মোটামুটি সব গোছানো আছে। কিছু ভিএফএক্সের কাজ আছে। যেহেতু এটা আমার প্রথম ছবি তাই মনোযোগ বেশি করে দিচ্ছি। কিছু মাস্টারপ্ল্যান নেয়া হয়েছে। দেশের বাইরে থেকে ভিএফএক্স করা হবে। যাতে দর্শক কোনো খুঁত ধরতে না পারেন।’ রাশেদ রাহা বলেন, নোলকে নাচ, গান, মসলা সবই আছে। ঈদ নয়, যেকোনো সময় মুক্তি দিলে ছবিটা চলবে বলে আমার বিশ্বাস। ‘বিজলী’ খ্যাত নায়িকা ববি জানান, খুব মিষ্টি এক মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করছি। দর্শকরা এমন চরিত্রে আমাকে আগে কখনও দেখেননি। আমার পছন্দের কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম ‘নোলক’। তবে ভিন্ন ভাব ব্যক্ত করেন শাকিব খান। ইন্ডাস্ট্রির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সকলকে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান করেন তিনি। তিনি বলেন, ইন্ডাস্ট্রির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য ভালো ছবির কোনও বিকল্প নেই। সেক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রির সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan can"t sleep because of boby,নোলক,কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান,
Saturday, September 8, 2018
Friday, September 7, 2018
Thursday, September 6, 2018
বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই bublis guardian ভিডিও
বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই? bublis guardian ভিডিও
‘বুবলীই তো এখনকার সুপারস্টার। তাঁর ছবিই একের পর এক সুপারহিট হচ্ছে। তাঁর ছবির গানগুলোও মানুষের মুখে মুখে।’ কিছুদিন আগে প্রথম আলোকে বলেছেন বাংলাদেশি সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান। এর ঠিক কদিন পরই বুবলীর মুখে শোনা গেল আরেকটি তথ্য। যিনি বুবলীকে ‘সুপারস্টার’ মনে করছেন, সেই শাকিব খানকেই নাকি অভিভাবক মনে করেন বুবলী। ঈদের ছবি নিয়ে কথা প্রসঙ্গে একপর্যায়ে শাকিবকে অভিভাবক হিসেবে মানার বিষয়টি অকপটে স্বীকার করলেন বুবলী। শবনম বুবলীশবনম বুবলীতিন বছর আগে হঠাৎ দেশের সিনেমায় দেখা মেলে বুবলীর। শুরুটা বেশ রাজকীয়ই বলা চলে। কারণ জীবনের প্রথম ছবিতে তিনি নায়ক হিসেবে পেয়ে যান দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানকে। শুধু কি তা-ই, গত তিন বছরে যে কয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছে, সব কটিতে শাকিবের নায়িকা শুধুই বুবলী। নায়ক শাকিবের প্রযোজিত নতুন ছবির নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত হয়ে আছেন বুবলীই। সামনে শাকিবের যে কটি ছবি আসছে, দু-একটি ছাড়া বেশির ভাগ ছবির নায়িকা হিসেবে নাম শোনা যায় হালের আলোচিত এই নায়িকার। নিন্দুকেরা আবার এসব নিয়ে জল ঘোলা করতে চাইলেও শাকিবের সরাসরি উত্তর, পর্দায় আমাদের বোঝাপড়া দারুণ। দর্শকও আমাদের জুটিকে দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। পর্দার বাইরে আমরা খুব ভালো বন্ধু। আর বুবলী তো কোনো রাখঢাক না রেখেই বললেন, ‘শাকিব খান আমার অভিভাবক। অভিনয় জীবন শুরুর সময় থেকেই পাশে আছেন। ভালো-মন্দ অনেকে বিষয়ে পরামর্শ দেন, যা একজন অভিভাবকই করে থাকেন। শুধু তা-ই নয়, শাকিব খান আমার অভিনয়ের গুরু। তাঁর কাছ থেকে প্রতিনিয়ত অভিনয়ের অনেকে কিছুই শিখছি। আমি নিজেকে ভাগ্যবান বলব এ কারণে যে, অভিনয় জীবনের শুরুতে সহশিল্পী হিসেবে শাকিব খানের মতো বড় মাপের একজন শিল্পীকে অভিভাবক হিসেবে পাশে পেয়েছি সংবাদপাঠিকা থেকে চলচ্চিত্রে নাম লেখানো বুবলির প্রথম ছবি ‘বসগিরি’। শামীম আহমেদ রনী পরিচালিত এই ছবির ব্যবসায়িক সফলতায় বুবলীকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এরপর একে একে শাকিবের সঙ্গে জুটি হয়ে অভিনয় করেন ‘শুটার’, ‘রংবাজ’, ‘অহংকার’, ‘চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’, ‘সুপার হিরো’ এবং ‘ক্যাপ্টেন খান’। শাকিবের মতো জনপ্রিয় একজন নায়কের বিপরীতে একের পর ছবিতে নায়িকার হওয়ার কারণে অনেকের ঈর্ষার কারণও তিনি। তবে এসব মোটেও ভাবায় না বুবলীকে। পরিচালক ও প্রযোজকদের আস্থার প্রতিদান হিসেবে ভালো অভিনয়ের চেষ্টায় নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন। শাকিব খান ও শবনম বুবলীশাকিব খান ও শবনম বুবলীবুবলী বলেন, ‘শাকিব খানের সঙ্গে জুটি করে ছবি বানানোর বিষয়টি পুরোপুরি পরিচালক ও প্রযোজকদের চিন্তাভাবনার বিষয়। দিন শেষে একটা ছবির পেছনে অনেক টাকা বিনিয়োগ করা হয়। এখন সেই পরিচালক ও প্রযোজকেরা যখন চান শাকিব ও বুবলী একসঙ্গে কাজ করুক, সেখানে আমাদের কী করার আছে! প্রযোজকেরাও মনে করেন, তাঁরা বিনিয়োগ ফেরত পাচ্ছেন। আর ছবিতে কে বা কারা কাজ করবেন, তা গল্পের ওপর নির্ভর করে। পাশাপাশি পরিচালকের পছন্দ এবং প্রযোজকের বিনিয়োগের ওপর নির্ভর করে।’ একের পর এক ছবিতে শাকিবকে সহশিল্পী হিসেবে পাওয়াকে নিজের বড় পাওয়া মনে করেন বুবলী। বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই? bublis guardian ভিডিও,শুটার,রংবাজ, অহংকার, চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া, সুপার হিরো,ক্যাপ্টেন খান
Wednesday, September 5, 2018
Tuesday, September 4, 2018
এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল ...
এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল আলোচনা ভিডিও
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় মাছ চুরির অভিযোগে সাত জেলেকে ধরে জোর করে মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের বদিউদ্দিনপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। একে একে সাত জেলেকে ন্যাড়া করে দেওয়ার ঘটনায় ফেসবুকে তুমুল আলোচনা চলছে।ন্যাড়া করে দেওয়া জেলেরা হলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট ইউনিয়নের জালিয়াপাড়া এলাকার লেদু দাস সর্দার, একই এলাকার গোপাল সর্দার ও লিটন সরকার, জুমুর সর্দার, লিটন দাস, অরুণ সর্দার ও বোয়ালখালী উপজেলার গৌর নন্দী এলাকার দুলাল। স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাজাখালীর পেচু মিয়ার খামারের পুকুরে মাছ ধরার জন্য চট্টগ্রামের পটিয়া থেকে মজুরিভিত্তিক সাত জেলেকে ডেকে আনেন বদিউদ্দিনপাড়ার নুরুল আবছার বদু। মাছ ধরা শেষে জেলেরা তাঁদের জালসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে পটিয়ার উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁরা ইউনিয়নের মগনামা সীমান্ত ব্রিজ এলাকায় পৌঁছালে কিছু ব্যক্তি তাঁদের আটক করে আবারও বদিউদ্দিনপাড়ায় নিয়ে যান। জেলেদের বিরুদ্ধে মাছ চুরির অভিযোগ তুলে তাঁদের আটকে রেখে মারধর করা হয়। এ সময় সাত জেলের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে।সোমবার সন্ধ্যায় রাজাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছৈয়দ নূর বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি এলাকায় ছিলাম না। শুনেছি মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার পর পুলিশের মধ্যস্থতায় সাত জেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর জেলেরা নিজেদের বাড়িতে চলে গেছেন।’এই ঘটনায় জেলেদের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জেলেদের কাছ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাঁদের অভয় দেওয়া হয়েছে, তাঁরা লিখিতভাবে জানালে মামলা নেওয়া হবে। এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল আলোচনা ভিডিও,
মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni ভিডিও
মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni ভিডিও
শিগগিরই মন্ত্রীর বউ হচ্ছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। কি শুনে ঘাবড়ে গেলেন বুঝি! হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন আপনি। তবে বাস্তবে নয়, পর্দায়। মন্ত্রীর বউ রূপে এবার পর্দায় হাজির হচ্ছেন লাস্যময়ী নায়িকা পরীমনি।২০১৪ সালে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক ৬৭ বছর বয়সে বিয়ে করেন। আর এই বিয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ প্রথমবারের মতো কোন মন্ত্রীর বিয়ে দেখার সৌভাগ্য লাভ করে। আর এ বিয়ে নিয়ে মিডিয়ার মাতামাতির কোন কমতি ছিল না।মন্ত্রীর বিয়ের প্রভাব পড়ে ঢালিউড চলচ্চিত্রেও! কিভাবে সেই আলোচনা তা সবারই কম বেশি জানা রয়েছে। ধারা মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবুল হোসেন মজুমদার।তিনি মন্ত্রী মহাদয়ের কাছের মানুষ হিসেবেই পরিচিত। মন্ত্রীর বিয়ের পর তিনি ঘোষণা দেন মন্ত্রীর বিয়ে শিরোনামে একটি চলচ্চিত্র প্রযোজনার। এটি পরিচালনা করবেন জি সরকার।ছবিতে মন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রযোজকের প্রথম পছন্দ চিত্রনায়ক আলমগীর ও মন্ত্রীর বউয়ের চরিত্রে পরীমনি। গেল বছর ডিসেম্বরেই মহরতের মাধ্যমে ছবিটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা আর হয়নি। তবে প্রযোজক আবুল হোসেন আশা করছেন সামনের বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করতে পারবেন। মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni ভিডিও,
Monday, September 3, 2018
Saturday, September 1, 2018
এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জ...
এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জন্য ভিডিও
আশির দশকে সংগীতজীবন শুরু করা শুভ্র দেব ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’ গান দিয়েই ব্যাপক পরিচিতি পান। এরপর দীর্ঘ পথচলায় তাঁর ঝুলিতে যোগ হয়েছে অসংখ্য শ্রোতাপ্রিয় গান। অন্যদিকে এক যুগ আগে গানের জগতে আসা ন্যান্সির শুরুটাও বেশ রাজকীয়।আকাশছোঁয়া ভালোবাসা ছবির ‘পৃথিবীর যত সুখ’ গানটির পর শুধুই এগিয়ে চলেছেন। দুই প্রজন্মের দুই শিল্পী এবার অন্ধকার জগৎ নামের নতুন একটি ছবির গানে কণ্ঠ দিলেন। গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকার মগবাজারের ফোকাস মাল্টিমিডিয়ায় ছবির গানটির রেকর্ডিং করা হয়।বদিউল আলম খোকনের ‘অন্ধকার জগত’ ছবিতে মাহিয়া মাহীর বিপরীতে অভিনয় করেছেন ডি এ তায়েব। পর্দায় তাঁরা দুজন শুভ্র দেব ও ন্যান্সির গাওয়া গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলাবেন। শিগগিরই গানটির দৃশ্য ধারণের কাজ করা হবে বলে জানালেন পরিচালক। তিনি বলেন, ‘আমরা এখন যেসব দৃশ্যের শুটিং শেষ হয়েছে সেগুলোর সম্পাদনার কাজ করছি। এরপর গানগুলোর শুটিং শুরু করব।’আশির দশকে গানের জগতে এলেও চলচ্চিত্রে খুব বেশি গান গাওয়া হয়নি শুভ্র দেবের। নিজেকে অ্যালবামের গানে বেশি ব্যস্ত রেখেছেন বলে জানান তিনি। তবে সিনেমার গান কম করলেও গুণী সব সংগীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে তাঁর।শুভ্র দেবের প্রথম প্লে-ব্যাক সত্য সাহার সংগীত পরিচালনায় ‘রাম রহিম জন’ সিনেমায়। এই গানে তিনি সহশিল্পী হিসেবে পেয়েছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাদী ও আবিদা সুলতানাকে। শুভ্র দেব জানান, দীর্ঘ সংগীতজীবনে তিনি ২০টির মতো সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।সর্বশেষ গাওয়া গানটি ভারতের মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত ‘ভাগ্য দেবতা’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়, তা-ও নাকি ১৫ বছর আগে। সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন আলাউদ্দীন আলী, আনোয়ার পারভেজ, আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, আলম খান প্রমুখের।‘অন্ধকার জগত’ ছবির গান ও সহশিল্পী প্রসঙ্গে শুভ্র দেব বলেন, ‘সংগীতজীবনের শুরু থেকেই আমি নিজেকে অ্যালবামমুখী গানে ব্যস্ত রেখেছি। চলচ্চিত্রে অল্প কিছু গানে কণ্ঠ দিয়েছি এবং গুণী সব সংগীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছি। এত বছর যে গানটি গাইলাম, সেটিও খুব চমৎকার। আলী আকরাম শুভ আমার খুব পছন্দের একজন সংগীত পরিচালক। তাঁর বেশ কয়েকটি গান সুপারহিট হয়েছে। ছবির নায়ক ডি এ তায়েব ভাইও অনেক দিন ধরে বলছিলেন, গানটি গাওয়ার জন্য।ন্যান্সি ও আমার কণ্ঠের মিলটা দারুণ হয়েছে। স্টুডিওতে যাঁরা ছিলেন, সবাই খুব প্রশংসা করেছেন গানটির। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, গানটি হিট করবে।’অন্যদিকে এক যুগ আগে গানের জগতে আসা ন্যান্সি চলচ্চিত্রের গানে সমানতালে ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে। মিশ্র অ্যালবামের গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।ঈদের পর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচটি সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন বলে জানান তিনি। বলেন, ‘হঠাৎ করেই সিনেমার গানের রেকর্ডিং বেড়ে গেছে। মনে হচ্ছে, ছবি নির্মাণও মনে হচ্ছে বেড়ে গেছে।শুভ্র দার (শুভ্র দেব) সঙ্গে এবারই প্রথম কোনো গানে কণ্ঠ দিলাম। সেই ছোটবেলা থেকে যেমন দেখছি এখনো তেমনই আছেন। কণ্ঠেরও কোনো পরিবর্তন হয়নি। গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’ ‘জনমের আগে আমি তোমারি ছিলাম, পৃথিবীতে এসেও আমি তোমারি হলাম’ এমন কথার গানটির গীতিকার মনিরুজ্জামান মনির। আর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন আলী আকরাম শুভ। এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জন্য ভিডিও,
নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও
নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও
আজকে আমরা আপনাদের সামনে হাজির হযেছি ক্যাপ্টেন খান ছিনেমার রিভিউ নিয়ে। ঈদ এ মুক্তি প্রাপ্ত সিনেমা হিসাবে ছবিটি কেমন হলো আর কেমন হওয়া উচিত ছিল তা নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা। so দর্শক আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। ‘সিনেমাটা আগে মনে হয় দেখসি!’, পাশের আসন থেকে একজনকে বলতে শোনা যায়। জানতে চাইলাম তার কাছে বললাম এটা তো নতুন ছবি।’তিনি জানান, ‘আনজান’ নামের একটি তামিল ছবির নকল এটা। সবগুলো দৃশ্যের হুবহু মিল পাচ্ছি।সিনেমা হলে দেখতে যাই ঈদের ছবি ‘ক্যাপ্টেন খান’। ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত এ ছবির শুরুতে কলাকুশলীর পরিচিতি দেখে জানতে পারি, ছবির গল্প ও চিত্রনাট্য পরিচালকের নিজের। একজন পরিচালক পর্দায় এমন অন্যায় দাবি কীভাবে করতে পারেন, ভেবে বিস্মিত হতে হয়! তামিল ভাষার যে ছবিটি থেকে ‘ক্যাপ্টেন খান’ নির্মিত হয়েছে, সেই ছবির গল্প ও চিত্রনাট্য ভারতীয় পরিচালক নাম্মালভার লিঙ্গুস্বামীর।কাহিনিতে নতুন কিছু নেইক্যাপ্টেন খানকে খুঁজতে শহরে আসেন তাঁর ভাই আসিফ খান। নানা জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে ঘটে অনেক ঘটনা। দর্শক জানতে পারেন, ক্যাপ্টেন খান এক দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বাহিনীর এক সদস্যের বয়ানে পর্দায় এসে হাজির হন ক্যাপ্টেন খান, দর্শক দেখেন তাঁর অতীতের কীর্তিকলাপ ও খুন হয়ে যাওয়া। পরে দেখা যায় আসিফ খানের বেশ ধরে ক্যাপ্টেনই ফিরে এসেছিলেন বন্ধুর খুনের বদলা নিতে। অবৈধ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অন্তঃকোন্দল নিয়েই ছবির মূল গল্প। তাঁদের লক্ষ্য একে অন্যের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে টিকে থাকা। এ আর নতুন কী? ৩০ বছর আগেও এই কাহিনির ছবি নির্মিত হয়েছে। গল্পের ধরনও একই। নকল যদি করতেই হয়, ভালো গল্পের একটি সিনেমা থেকে নকল করলেই পারতেন পরিচালক।এবার চলুন দেখি শাকিব খানের অভিনয় প্রসঙ্গে নকল গল্পে শাকিব নষ্ট‘শাকিব, ডায়ালগটি আপনাকে আবার বলতে হবে।’ শাকিব খানকে কথাটি বলতে পরিচালকের সংকোচ হয়েছিল? ছবির কিছু কিছু জায়গায় শাকিব খানের সংলাপগুলো শুনে তেমনই মনে হয়েছে। মনে হয়েছে, শাকিব ক্যাপ্টেন খান নয়, অভিনয় করছেন।তবে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিটি ছিল শাকিবময়। যেন এটি তাঁরই প্রদর্শনী। শাকিবকে বুদ্ধিদীপ্ত, মারকুটে, রোমান্টিক, নৃত্যপটু হিসেবে দেখানোই যেন পরিচালকের উদ্দেশ্য ছিল। শুধু সংকট যেন একটি মৌলিক গল্পের। দিনের পর দিন নকল গল্প ও ব্যবহারের অযোগ্যতায় একজন নায়ককে নষ্ট করে ফেলছে ঢালিউড। তারা বোঝে না, শতাধিক ছবির অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আরেকটি নায়ক এই ইন্ডাস্ট্রি কোথায় পাবে? কলকাতার পরিচালকদের ক্যামেরায় শাকিবের অভিনয় ঢাকার দর্শক দেখেছেন। বড় পর্দায় ছোট পরিবর্তনটাও চোখ এড়ায় না।এবার আসি গল্পের নায়িকা বুবলি প্রসঙ্গে এককথায় যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বুবলী ব্যর্থ!‘ক্যাপ্টেন খান’ নায়কনির্ভর ছবি। তাই নায়িকার উপস্থিতি বা উপস্থাপন এখানে গৌণ মনে হয়েছে। মূল তামিল ছবিটি দেখা থাকলে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির নায়িকা বুবলীর অভিনয় ভীষণ দুর্বল মনে হবে। আর দেখা না থাকলে মনে হবে, নায়িকা একজন থাকতে হয় বলেই রাখা। রুচিশীল দর্শক বলবেন ভিন্ন কথা। বলবেন, ক্যাপ্টেন খান ছবিতে নায়িকা হিসেবে বুবলী ব্যর্থ। তাঁর সংলাপের জড়তা, অভিব্যক্তির দুর্বলতা ও নাচের অদক্ষতা বড্ড চোখে লেগেছে। নায়িকা হতে হলে বুবলীকে খাটতে হবে।খল চরিত্র অভিনেতা প্রসঙ্গে বলতে গেলে অদ্বিতীয় মিশা সওদাগরচিরাচরিত খল চরিত্রের অভিনেতা মিশা সওদাগরের কোনো পরিবর্তন নেই। সব ছবির মতো এই ছবিতেও তাঁকে পাওয়া গেছে একই রকম নৃশংস, ভয়াবহ এবং নির্মমরূপে। ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির ভিলেন হিসেবে তিনি ছিলেন অনন্য।এত কিছুর পরেও যা কিছু আশাব্যঞ্জক তা হল ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির নির্মাণ দারুণ। ক্যামেরার চোখে অসাধারণ সব লোকেশন দেখানো হয়েছে চমৎকার সব ভঙ্গিতে। কালার কারেকশন, পোশাকের ব্যবহার, কাহিনির গতি চলচ্চিত্রের উপযোগী। গোলাগুলি ও নাচের সেটগুলোও ছিল চমৎকার। নিজস্বতা ছিল বলে ছবিটিকে সমৃদ্ধ করেছে আমাদের বাংলা গান। শুধু নিজস্ব একটি গল্প থাকলে ছবিটিকে নিয়ে গর্ব করা যেত।চলচ্চিত্রের দর্শক হিসেবে বলতে চাই২০১৪ সালে তামিল ভাষার গ্যাংস্টার থ্রিলার ‘আনজান’ ছবিটি মুক্তি পায়। ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিতে যার প্রতিটি দৃশ্য ও সংলাপ নকল করা হয়েছে, এমনকি খলনায়ক ইব্রাহিম ভাইয়ের নামটিও। ২০১৬ সালের এপ্রিলে ছবিটি আপলোড করা হয় ইউটিউবে। বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে সিনেমা দেখার প্রচলন রয়েছে। এ ছাড়া অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে অনেকে তামিল ছবি দেখেন। বলা বাহুল্য, ‘আনজান’ ছবিটি অনেকেরই দেখা। ২০১৮ সালে এসে গল্পটিতে কোনো নতুনত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। কেননা ‘আন্ডারওয়ার্ল্ড’ বলে একটি জায়গার গল্প সিনেমায় আজ নয়, বহু আগে থেকে দেখানো হতো। তাহলে এই নকল চিত্রনাট্যে ছবি নির্মাণ করে ঈদের মতো উৎসবে চালানোর অর্থ কী? পরিচালকের তো জানার কথা, কোনো কিছু থেকে নকল করলে ভুলগুলো প্রকটভাবে চোখে পড়ে! এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা পরবর্তী ভিডিওটি পেতে হলে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না যেন আর আমাদের প্রতিটি নতুন ভিডিও সাথে সাথে পেতে বেল বাটন এ ক্লিক করুন। নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও,বুবলি,মিশা সওদাগর,
Subscribe to:
Posts (Atom)