Sunday, September 9, 2018

রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food little bit poison...



রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food & little bit poison ভিডিও   

ভারতের বর্তমান গুজরাট প্রদেশে রাজত্ব ছিল এক সুলতানের। নাম মেহমুদ বেগাদা (মেহমুদ শাহ ১)। ১৪৫৮ থেকে ১৫১১, প্রায় ৫৩ বছর রাজত্ব করেছিলেন তিনি। নিজের জমানায় আর কিছু তিনি করুন বা না করুন, চুটিয়ে খাওয়া-দাওয়া করতেন। খেতে তিনি খুব ভালোবাসতেন। তেমনই ছিল তার বাহুবল। শরীরের শক্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়েই খাওয়া পেটে পুরতেন তিনি। ৩৫ কেজি খাবার কম কথা নয়। কিন্তু তার থেকে আরও মারাত্মক ছিল তার ডায়েট চার্ট। খাবারের মেনুতে তিনি রোজ রাখতেন বিষ। ভাবছেন বিষ তো মানুষকে মেরে ফেলে! তাহলে সেই সুলতান কেমন করে বেঁচে ছিলেন? ওখানেই তো ছিল তার বিশেষত্ব। রোজ একটু একটু করে বিষ খেতেন তিনি। হজমও করে ফেলতেন। কোনও বিষ যাতে তার শরীরের কোনও প্রভাব না ফেলে, তার জন্য এই রাস্তা নিয়েছিলেন সুলতান। তখন রাজনৈতিক মস্তিষ্ক কত সূক্ষ্ম বিচার করত, এই ঘটনাই তার প্রমাণ। ব্রেকফাস্টে এক কাপ শুধু মধুই খেতেন সুলতান। তার সঙ্গে থাকত মাখন আর ৫০টি কলা। প্রতিদিন ৩৫ কেজি খাবার ছিল তার বাঁধা ধরা। কোনও কোনও দিন তা ৩৭ কেজিও হয়ে যেত। তার ডেজার্টের ওজনই ছিল কয়েক কিলো। রোজ খাবারের পর এই ডেজার্ট থাকত তার মেনুতে। মোটামুটি ৪.৬ কেজির হত ডেজার্টের ওজন।  এত কিছুর পরও কিন্তু রাতে খিদে পেত সুলতানের। ডিনারের পর তার জন্য থাকত দুটো বড় থালা ভরতি মাংসের সিঙাড়া। রাতে খিদে পেলে তিনি সেসব খেতেন। শুনে মনে হতে পারে, এসব একেবারই গল্প কথা। ইউরোপের একাধিক পর্যটকের কাছ থেকে জানা গেছে এই কথা। বারবোসা ও ভার্থেমা এই সাম্রাজ্য ও সুলতানের কথা উল্লেখ করেছেন। রোজ ৩৫ কেজি খাবার ও কিছুটা বিষ তার খাদ্য! 35 kg food & little bit poison ভিডিও,

শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan cant sleep because of boby



শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan can"t sleep because of boby

আগেই শাকিব খান জানিয়েছিলেন তার নতুন সিনেমা ‘নোলক’ এ থাকবে চমক। সেই সূত্র ধরেই সম্প্রতি জানা যায় জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান ও পাওয়ার বয়েজ খ্যাত আনিকা তাসনিম প্রথম বারের মত জুটি বেধে প্লে-ব্যাক করছেন ‘নোলক’ ছবিটিতে। হৃদয় খান এবং আনিকা নোলক ছবিতে যে গানটি গেয়েছেন তার শিরোনাম দেয়া হয়েছে ‘জলে ভাসা ফুল’। ‘কতটা মায়া তোর/ দুটি চোখে/ আমাকে করেছে ব্যাকুল/ কেড়ে নিয়েছে রাতের ঘুম এমন কথার সমন্বয় রয়েছে গানটিতে। গানটির কথা লিখেছেন চিত্রপালক এস এ হক অলিক। এবং সুর করেছেন হৃদয় খান নিজেই। গানের ব্যাপারে কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান বলেন, ‘শাকিব খানের যে কয়টি ছবিতে আমার গান গিয়েছিলো সবগুলো গানই হিট হয়েছে। সেই ‘আমার প্রাণের প্রিয়া’ হতে এ পর্যন্ত অনেকগুলো ছবিতে গান করেছি। প্রতিবারের মত এবারও গানে ভ্যারিয়েশন থাকবে। আনিকা বলেন, হৃদয় খানের সাথে প্রথমবার দ্বৈতভাবে সিনেমায় গান গাইলাম। তাছাড়া শাকিব খান দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় নায়ক। তার ছবিতে আমার গান থাকছে এটা খুবই আনন্দের। পুরোপুরি রোমান্টিক আবহে গানটি ভিন্ন ধাচে তৈরী করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গেল বছরের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় শাকিব খান অভিনীত ‘নোলক’ ছবির শুটিং। টানা ৩২ দিন শুটিং চলে ভারতের রামুজি ফিল্ম সিটিতে। তখন ছবির ৮০ ভাগের বেশি শুটিং শেষ হয়। এরপর কেটে যায় প্রায় সাত মাস! এই সময়টায় ‘নোলক’-এ শাকিবের কয়েকটি লুক ও স্থিরচিত্র প্রকাশ পেয়েছে। তারপর থেকে দর্শকদের আগ্রহ বাড়ে ছবিটি নিয়ে। ‘নোলক’-এর পুরো শুটিং হয়েছে হায়দ্রাবাদে। কিন্তু বাকি ছিলো দুটি গানের শুটিং, একটি শুটিং লোকেশন নির্ধারণ হয়েছিলো ভিন্ন, রাজস্থানে এবং অন্যটি ইনডোরে। তাই সেবার শুটিং শেষ করা হয়নি বলে জানান ছবিটির পরিচালক রাশেদ রাহা। যোগ করে তিনি বলেন, ‘প্রজেক্ট মোটামুটি সব গোছানো আছে। কিছু ভিএফএক্সের কাজ আছে। যেহেতু এটা আমার প্রথম ছবি তাই মনোযোগ বেশি করে দিচ্ছি। কিছু মাস্টারপ্ল্যান নেয়া হয়েছে। দেশের বাইরে থেকে ভিএফএক্স করা হবে। যাতে দর্শক কোনো খুঁত ধরতে না পারেন।’ রাশেদ রাহা বলেন, নোলকে নাচ, গান, মসলা সবই আছে। ঈদ নয়, যেকোনো সময় মুক্তি দিলে ছবিটা চলবে বলে আমার বিশ্বাস। ‘বিজলী’ খ্যাত নায়িকা ববি জানান, খুব মিষ্টি এক মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করছি। দর্শকরা এমন চরিত্রে আমাকে আগে কখনও দেখেননি। আমার পছন্দের কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম ‘নোলক’। তবে ভিন্ন ভাব ব্যক্ত করেন শাকিব খান। ইন্ডাস্ট্রির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সকলকে মিলেমিশে কাজ করার আহ্বান করেন তিনি। তিনি বলেন, ইন্ডাস্ট্রির ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য ভালো ছবির কোনও বিকল্প নেই। সেক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রির সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে। শাকিবের রাতের ঘুম হারাম করেছেন ববি !! shkib khan can"t sleep because of boby,নোলক,কন্ঠশিল্পী হৃদয় খান,

এবার ভারত থেকে পানি দিয়ে ভাসিয়ে দিবে বাংলাদেশ !!! ঢাকাকে সর্বোচ্চ জরুরি ...

Thursday, September 6, 2018

নেত্রকোনায় ৯ দিনের পুত্র সন্তান রেখে মায়ের করুন বিদায় mother died keep h...

বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই bublis guardian ভিডিও



বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই? bublis guardian ভিডিও   

‘বুবলীই তো এখনকার সুপারস্টার। তাঁর ছবিই একের পর এক সুপারহিট হচ্ছে। তাঁর ছবির গানগুলোও মানুষের মুখে মুখে।’ কিছুদিন আগে প্রথম আলোকে বলেছেন বাংলাদেশি সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান। এর ঠিক কদিন পরই বুবলীর মুখে শোনা গেল আরেকটি তথ্য। যিনি বুবলীকে ‘সুপারস্টার’ মনে করছেন, সেই শাকিব খানকেই নাকি অভিভাবক মনে করেন বুবলী। ঈদের ছবি নিয়ে কথা প্রসঙ্গে একপর্যায়ে শাকিবকে অভিভাবক হিসেবে মানার বিষয়টি অকপটে স্বীকার করলেন বুবলী। শবনম বুবলীশবনম বুবলীতিন বছর আগে হঠাৎ দেশের সিনেমায় দেখা মেলে বুবলীর। শুরুটা বেশ রাজকীয়ই বলা চলে। কারণ জীবনের প্রথম ছবিতে তিনি নায়ক হিসেবে পেয়ে যান দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানকে। শুধু কি তা-ই, গত তিন বছরে যে কয়টি ছবি মুক্তি পেয়েছে, সব কটিতে শাকিবের নায়িকা শুধুই বুবলী। নায়ক শাকিবের প্রযোজিত নতুন ছবির নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত হয়ে আছেন বুবলীই। সামনে শাকিবের যে কটি ছবি আসছে, দু-একটি ছাড়া বেশির ভাগ ছবির নায়িকা হিসেবে নাম শোনা যায় হালের আলোচিত এই নায়িকার। নিন্দুকেরা আবার এসব নিয়ে জল ঘোলা করতে চাইলেও শাকিবের সরাসরি উত্তর, পর্দায় আমাদের বোঝাপড়া দারুণ। দর্শকও আমাদের জুটিকে দারুণভাবে গ্রহণ করেছে। পর্দার বাইরে আমরা খুব ভালো বন্ধু। আর বুবলী তো কোনো রাখঢাক না রেখেই বললেন, ‘শাকিব খান আমার অভিভাবক। অভিনয় জীবন শুরুর সময় থেকেই পাশে আছেন। ভালো-মন্দ অনেকে বিষয়ে পরামর্শ দেন, যা একজন অভিভাবকই করে থাকেন। শুধু তা-ই নয়, শাকিব খান আমার অভিনয়ের গুরু। তাঁর কাছ থেকে প্রতিনিয়ত অভিনয়ের অনেকে কিছুই শিখছি। আমি নিজেকে ভাগ্যবান বলব এ কারণে যে, অভিনয় জীবনের শুরুতে সহশিল্পী হিসেবে শাকিব খানের মতো বড় মাপের একজন শিল্পীকে অভিভাবক হিসেবে পাশে পেয়েছি সংবাদপাঠিকা থেকে চলচ্চিত্রে নাম লেখানো বুবলির প্রথম ছবি ‘বসগিরি’। শামীম আহমেদ রনী পরিচালিত এই ছবির ব্যবসায়িক সফলতায় বুবলীকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এরপর একে একে শাকিবের সঙ্গে জুটি হয়ে অভিনয় করেন ‘শুটার’, ‘রংবাজ’, ‘অহংকার’, ‘চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া’, ‘সুপার হিরো’ এবং ‘ক্যাপ্টেন খান’। শাকিবের মতো জনপ্রিয় একজন নায়কের বিপরীতে একের পর ছবিতে নায়িকার হওয়ার কারণে অনেকের ঈর্ষার কারণও তিনি। তবে এসব মোটেও ভাবায় না বুবলীকে। পরিচালক ও প্রযোজকদের আস্থার প্রতিদান হিসেবে ভালো অভিনয়ের চেষ্টায় নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন। শাকিব খান ও শবনম বুবলীশাকিব খান ও শবনম বুবলীবুবলী বলেন, ‘শাকিব খানের সঙ্গে জুটি করে ছবি বানানোর বিষয়টি পুরোপুরি পরিচালক ও প্রযোজকদের চিন্তাভাবনার বিষয়। দিন শেষে একটা ছবির পেছনে অনেক টাকা বিনিয়োগ করা হয়। এখন সেই পরিচালক ও প্রযোজকেরা যখন চান শাকিব ও বুবলী একসঙ্গে কাজ করুক, সেখানে আমাদের কী করার আছে! প্রযোজকেরাও মনে করেন, তাঁরা বিনিয়োগ ফেরত পাচ্ছেন। আর ছবিতে কে বা কারা কাজ করবেন, তা গল্পের ওপর নির্ভর করে। পাশাপাশি পরিচালকের পছন্দ এবং প্রযোজকের বিনিয়োগের ওপর নির্ভর করে।’ একের পর এক ছবিতে শাকিবকে সহশিল্পী হিসেবে পাওয়াকে নিজের বড় পাওয়া মনে করেন বুবলী। বুবলীর অভিভাবক কে সে নাকি শাকিব খান বললেন বুবলি নিজেই? bublis guardian ভিডিও,শুটার,রংবাজ, অহংকার, চিটাগাংইয়া পোয়া নোয়াখাইল্লা মাইয়া, সুপার হিরো,ক্যাপ্টেন খান

Tuesday, September 4, 2018

এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল ...



এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল আলোচনা ভিডিও

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলায় মাছ চুরির অভিযোগে সাত জেলেকে ধরে জোর করে মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার উপজেলার রাজাখালী ইউনিয়নের বদিউদ্দিনপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। একে একে সাত জেলেকে ন্যাড়া করে দেওয়ার ঘটনায় ফেসবুকে তুমুল আলোচনা চলছে।ন্যাড়া করে দেওয়া জেলেরা হলেন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট ইউনিয়নের জালিয়াপাড়া এলাকার লেদু দাস সর্দার, একই এলাকার গোপাল সর্দার ও লিটন সরকার, জুমুর সর্দার, লিটন দাস, অরুণ সর্দার ও বোয়ালখালী উপজেলার গৌর নন্দী এলাকার দুলাল। স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাজাখালীর পেচু মিয়ার খামারের পুকুরে মাছ ধরার জন্য চট্টগ্রামের পটিয়া থেকে মজুরিভিত্তিক সাত জেলেকে ডেকে আনেন বদিউদ্দিনপাড়ার নুরুল আবছার বদু। মাছ ধরা শেষে জেলেরা তাঁদের জালসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে পটিয়ার উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁরা ইউনিয়নের মগনামা সীমান্ত ব্রিজ এলাকায় পৌঁছালে কিছু ব্যক্তি তাঁদের আটক করে আবারও বদিউদ্দিনপাড়ায় নিয়ে যান। জেলেদের বিরুদ্ধে মাছ চুরির অভিযোগ তুলে তাঁদের আটকে রেখে মারধর করা হয়। এ সময় সাত জেলের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে।সোমবার সন্ধ্যায় রাজাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছৈয়দ নূর বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি এলাকায় ছিলাম না। শুনেছি মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার পর পুলিশের মধ্যস্থতায় সাত জেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর জেলেরা নিজেদের বাড়িতে চলে গেছেন।’এই ঘটনায় জেলেদের মাথা ন্যাড়া করে দেওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জেলেদের কাছ থেকে লিখিত কোনো অভিযোগ না পাওয়ায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়নি। তাঁদের অভয় দেওয়া হয়েছে, তাঁরা লিখিতভাবে জানালে মামলা নেওয়া হবে। এ কি অবস্থা একে একে জেলেদের মাথা ন্যাড়া কিন্তু কেন, ফেসবুক জুড়ে তুমুল আলোচনা ভিডিও,

মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni ভিডিও



মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni  ভিডিও   

শিগগিরই মন্ত্রীর বউ হচ্ছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। কি শুনে ঘাবড়ে গেলেন বুঝি! হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন আপনি। তবে বাস্তবে নয়, পর্দায়। মন্ত্রীর বউ রূপে এবার পর্দায় হাজির হচ্ছেন লাস্যময়ী নায়িকা পরীমনি।২০১৪ সালে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক ৬৭ বছর বয়সে বিয়ে করেন। আর এই বিয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ প্রথমবারের মতো কোন মন্ত্রীর বিয়ে দেখার সৌভাগ্য লাভ করে। আর এ বিয়ে নিয়ে মিডিয়ার মাতামাতির কোন কমতি ছিল না।মন্ত্রীর বিয়ের প্রভাব পড়ে ঢালিউড চলচ্চিত্রেও! কিভাবে সেই আলোচনা তা সবারই কম বেশি জানা রয়েছে। ধারা মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবুল হোসেন মজুমদার।তিনি মন্ত্রী মহাদয়ের কাছের মানুষ হিসেবেই পরিচিত। মন্ত্রীর বিয়ের পর তিনি ঘোষণা দেন মন্ত্রীর বিয়ে শিরোনামে একটি চলচ্চিত্র প্রযোজনার। এটি পরিচালনা করবেন জি সরকার।ছবিতে মন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রযোজকের প্রথম পছন্দ চিত্রনায়ক আলমগীর ও মন্ত্রীর বউয়ের চরিত্রে পরীমনি। গেল বছর ডিসেম্বরেই মহরতের মাধ্যমে ছবিটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা আর হয়নি। তবে প্রযোজক আবুল হোসেন আশা করছেন সামনের বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করতে পারবেন। মন্ত্রীর বউ পরিমনি! minister wife porimoni  ভিডিও,

পপিকে দেখলেই ভালোবাসতে ইচ্ছে করে ভিডিও so attractive popi wish to love

Saturday, September 1, 2018

এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্‌সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জ...



এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্‌সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জন্য ভিডিও

আশির দশকে সংগীতজীবন শুরু করা শুভ্র দেব ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’ গান দিয়েই ব্যাপক পরিচিতি পান। এরপর দীর্ঘ পথচলায় তাঁর ঝুলিতে যোগ হয়েছে অসংখ্য শ্রোতাপ্রিয় গান। অন্যদিকে এক যুগ আগে গানের জগতে আসা ন্যান্‌সির শুরুটাও বেশ রাজকীয়।আকাশছোঁয়া ভালোবাসা ছবির ‘পৃথিবীর যত সুখ’ গানটির পর শুধুই এগিয়ে চলেছেন। দুই প্রজন্মের দুই শিল্পী এবার অন্ধকার জগৎ নামের নতুন একটি ছবির গানে কণ্ঠ দিলেন। গত শুক্রবার বিকেলে ঢাকার মগবাজারের ফোকাস মাল্টিমিডিয়ায় ছবির গানটির রেকর্ডিং করা হয়।বদিউল আলম খোকনের ‘অন্ধকার জগত’ ছবিতে মাহিয়া মাহীর বিপরীতে অভিনয় করেছেন ডি এ তায়েব। পর্দায় তাঁরা দুজন শুভ্র দেব ও ন্যান্‌সির গাওয়া গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলাবেন। শিগগিরই গানটির দৃশ্য ধারণের কাজ করা হবে বলে জানালেন পরিচালক। তিনি বলেন, ‘আমরা এখন যেসব দৃশ্যের শুটিং শেষ হয়েছে সেগুলোর সম্পাদনার কাজ করছি। এরপর গানগুলোর শুটিং শুরু করব।’আশির দশকে গানের জগতে এলেও চলচ্চিত্রে খুব বেশি গান গাওয়া হয়নি শুভ্র দেবের। নিজেকে অ্যালবামের গানে বেশি ব্যস্ত রেখেছেন বলে জানান তিনি। তবে সিনেমার গান কম করলেও গুণী সব সংগীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছে তাঁর।শুভ্র দেবের প্রথম প্লে-ব্যাক সত্য সাহার সংগীত পরিচালনায় ‘রাম রহিম জন’ সিনেমায়। এই গানে তিনি সহশিল্পী হিসেবে পেয়েছিলেন সৈয়দ আব্দুল হাদী ও আবিদা সুলতানাকে। শুভ্র দেব জানান, দীর্ঘ সংগীতজীবনে তিনি ২০টির মতো সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।সর্বশেষ গাওয়া গানটি ভারতের মিঠুন চক্রবর্তী অভিনীত ‘ভাগ্য দেবতা’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়, তা-ও নাকি ১৫ বছর আগে। সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন আলাউদ্দীন আলী, আনোয়ার পারভেজ, আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, আলম খান প্রমুখের।‘অন্ধকার জগত’ ছবির গান ও সহশিল্পী প্রসঙ্গে শুভ্র দেব বলেন, ‘সংগীতজীবনের শুরু থেকেই আমি নিজেকে অ্যালবামমুখী গানে ব্যস্ত রেখেছি। চলচ্চিত্রে অল্প কিছু গানে কণ্ঠ দিয়েছি এবং গুণী সব সংগীত পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছি। এত বছর যে গানটি গাইলাম, সেটিও খুব চমৎকার। আলী আকরাম শুভ আমার খুব পছন্দের একজন সংগীত পরিচালক। তাঁর বেশ কয়েকটি গান সুপারহিট হয়েছে। ছবির নায়ক ডি এ তায়েব ভাইও অনেক দিন ধরে বলছিলেন, গানটি গাওয়ার জন্য।ন্যান্‌সি ও আমার কণ্ঠের মিলটা দারুণ হয়েছে। স্টুডিওতে যাঁরা ছিলেন, সবাই খুব প্রশংসা করেছেন গানটির। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, গানটি হিট করবে।’অন্যদিকে এক যুগ আগে গানের জগতে আসা ন্যান্‌সি চলচ্চিত্রের গানে সমানতালে ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে। মিশ্র অ্যালবামের গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।ঈদের পর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচটি সিনেমার গানে কণ্ঠ দিয়েছেন বলে জানান তিনি। বলেন, ‘হঠাৎ করেই সিনেমার গানের রেকর্ডিং বেড়ে গেছে। মনে হচ্ছে, ছবি নির্মাণও মনে হচ্ছে বেড়ে গেছে।শুভ্র দার (শুভ্র দেব) সঙ্গে এবারই প্রথম কোনো গানে কণ্ঠ দিলাম। সেই ছোটবেলা থেকে যেমন দেখছি এখনো তেমনই আছেন। কণ্ঠেরও কোনো পরিবর্তন হয়নি। গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’ ‘জনমের আগে আমি তোমারি ছিলাম, পৃথিবীতে এসেও আমি তোমারি হলাম’ এমন কথার গানটির গীতিকার মনিরুজ্জামান মনির। আর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন আলী আকরাম শুভ। এবার কণ্ঠশিল্পী শুভ্র দেব ও ন্যান্‌সি ‘অন্ধকার জগতে’ পা বাড়ালেন এ কার জন্য ভিডিও,

নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও



নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও

আজকে আমরা আপনাদের সামনে হাজির হযেছি ক্যাপ্টেন খান ছিনেমার রিভিউ নিয়ে। ঈদ এ মুক্তি প্রাপ্ত সিনেমা হিসাবে ছবিটি কেমন হলো আর কেমন হওয়া উচিত ছিল তা নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা। so দর্শক আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। ‘সিনেমাটা আগে মনে হয় দেখসি!’, পাশের আসন থেকে একজনকে বলতে শোনা যায়। জানতে চাইলাম তার কাছে বললাম  এটা তো নতুন ছবি।’তিনি জানান, ‘আনজান’ নামের একটি তামিল ছবির নকল এটা। সবগুলো দৃশ্যের হুবহু মিল পাচ্ছি।সিনেমা হলে দেখতে যাই ঈদের ছবি ‘ক্যাপ্টেন খান’। ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত এ ছবির শুরুতে কলাকুশলীর পরিচিতি দেখে জানতে পারি, ছবির গল্প ও চিত্রনাট্য পরিচালকের নিজের। একজন পরিচালক পর্দায় এমন অন্যায় দাবি কীভাবে করতে পারেন, ভেবে বিস্মিত হতে হয়! তামিল ভাষার যে ছবিটি থেকে ‘ক্যাপ্টেন খান’ নির্মিত হয়েছে, সেই ছবির গল্প ও চিত্রনাট্য ভারতীয় পরিচালক নাম্মালভার লিঙ্গুস্বামীর।কাহিনিতে নতুন কিছু নেইক্যাপ্টেন খানকে খুঁজতে শহরে আসেন তাঁর ভাই আসিফ খান। নানা জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে ঘটে অনেক ঘটনা। দর্শক জানতে পারেন, ক্যাপ্টেন খান এক দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বাহিনীর এক সদস্যের বয়ানে পর্দায় এসে হাজির হন ক্যাপ্টেন খান, দর্শক দেখেন তাঁর অতীতের কীর্তিকলাপ ও খুন হয়ে যাওয়া। পরে দেখা যায় আসিফ খানের বেশ ধরে ক্যাপ্টেনই ফিরে এসেছিলেন বন্ধুর খুনের বদলা নিতে। অবৈধ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অন্তঃকোন্দল নিয়েই ছবির মূল গল্প। তাঁদের লক্ষ্য একে অন্যের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে টিকে থাকা। এ আর নতুন কী? ৩০ বছর আগেও এই কাহিনির ছবি নির্মিত হয়েছে। গল্পের ধরনও একই। নকল যদি করতেই হয়, ভালো গল্পের একটি সিনেমা থেকে নকল করলেই পারতেন পরিচালক।এবার চলুন দেখি শাকিব খানের অভিনয় প্রসঙ্গে নকল গল্পে শাকিব নষ্ট‘শাকিব, ডায়ালগটি আপনাকে আবার বলতে হবে।’ শাকিব খানকে কথাটি বলতে পরিচালকের সংকোচ হয়েছিল? ছবির কিছু কিছু জায়গায় শাকিব খানের সংলাপগুলো শুনে তেমনই মনে হয়েছে। মনে হয়েছে, শাকিব ক্যাপ্টেন খান নয়, অভিনয় করছেন।তবে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিটি ছিল শাকিবময়। যেন এটি তাঁরই প্রদর্শনী। শাকিবকে বুদ্ধিদীপ্ত, মারকুটে, রোমান্টিক, নৃত্যপটু হিসেবে দেখানোই যেন পরিচালকের উদ্দেশ্য ছিল। শুধু সংকট যেন একটি মৌলিক গল্পের। দিনের পর দিন নকল গল্প ও ব্যবহারের অযোগ্যতায় একজন নায়ককে নষ্ট করে ফেলছে ঢালিউড। তারা বোঝে না, শতাধিক ছবির অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আরেকটি নায়ক এই ইন্ডাস্ট্রি কোথায় পাবে? কলকাতার পরিচালকদের ক্যামেরায় শাকিবের অভিনয় ঢাকার দর্শক দেখেছেন। বড় পর্দায় ছোট পরিবর্তনটাও চোখ এড়ায় না।এবার আসি গল্পের নায়িকা বুবলি প্রসঙ্গে এককথায় যদি বলতে হয় তাহলে বলবো বুবলী ব্যর্থ!‘ক্যাপ্টেন খান’ নায়কনির্ভর ছবি। তাই নায়িকার উপস্থিতি বা উপস্থাপন এখানে গৌণ মনে হয়েছে। মূল তামিল ছবিটি দেখা থাকলে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির নায়িকা বুবলীর অভিনয় ভীষণ দুর্বল মনে হবে। আর দেখা না থাকলে মনে হবে, নায়িকা একজন থাকতে হয় বলেই রাখা। রুচিশীল দর্শক বলবেন ভিন্ন কথা। বলবেন, ক্যাপ্টেন খান ছবিতে নায়িকা হিসেবে বুবলী ব্যর্থ। তাঁর সংলাপের জড়তা, অভিব্যক্তির দুর্বলতা ও নাচের অদক্ষতা বড্ড চোখে লেগেছে। নায়িকা হতে হলে বুবলীকে খাটতে হবে।খল চরিত্র অভিনেতা প্রসঙ্গে বলতে গেলে অদ্বিতীয় মিশা সওদাগরচিরাচরিত খল চরিত্রের অভিনেতা মিশা সওদাগরের কোনো পরিবর্তন নেই। সব ছবির মতো এই ছবিতেও তাঁকে পাওয়া গেছে একই রকম নৃশংস, ভয়াবহ এবং নির্মমরূপে। ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির ভিলেন হিসেবে তিনি ছিলেন অনন্য।এত কিছুর পরেও যা কিছু আশাব্যঞ্জক তা হল ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির নির্মাণ দারুণ। ক্যামেরার চোখে অসাধারণ সব লোকেশন দেখানো হয়েছে চমৎকার সব ভঙ্গিতে। কালার কারেকশন, পোশাকের ব্যবহার, কাহিনির গতি চলচ্চিত্রের উপযোগী। গোলাগুলি ও নাচের সেটগুলোও ছিল চমৎকার। নিজস্বতা ছিল বলে ছবিটিকে সমৃদ্ধ করেছে আমাদের বাংলা গান। শুধু নিজস্ব একটি গল্প থাকলে ছবিটিকে নিয়ে গর্ব করা যেত।চলচ্চিত্রের দর্শক হিসেবে বলতে চাই২০১৪ সালে তামিল ভাষার গ্যাংস্টার থ্রিলার ‘আনজান’ ছবিটি মুক্তি পায়। ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিতে যার প্রতিটি দৃশ্য ও সংলাপ নকল করা হয়েছে, এমনকি খলনায়ক ইব্রাহিম ভাইয়ের নামটিও। ২০১৬ সালের এপ্রিলে ছবিটি আপলোড করা হয় ইউটিউবে। বাংলাদেশে ইউটিউব থেকে সিনেমা দেখার প্রচলন রয়েছে। এ ছাড়া অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে অনেকে তামিল ছবি দেখেন। বলা বাহুল্য, ‘আনজান’ ছবিটি অনেকেরই দেখা। ২০১৮ সালে এসে গল্পটিতে কোনো নতুনত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। কেননা ‘আন্ডারওয়ার্ল্ড’ বলে একটি জায়গার গল্প সিনেমায় আজ নয়, বহু আগে থেকে দেখানো হতো। তাহলে এই নকল চিত্রনাট্যে ছবি নির্মাণ করে ঈদের মতো উৎসবে চালানোর অর্থ কী? পরিচালকের তো জানার কথা, কোনো কিছু থেকে নকল করলে ভুলগুলো প্রকটভাবে চোখে পড়ে! এই ছিল আমাদের আজকের আলোচনা পরবর্তী ভিডিওটি পেতে হলে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না যেন আর আমাদের প্রতিটি নতুন ভিডিও সাথে সাথে পেতে বেল বাটন এ ক্লিক করুন।  নকল গল্পে শাকিব নষ্ট চলুন দেখা যাক ক্যাপ্টেন খান ছবির review ভিডিও,বুবলি,মিশা সওদাগর,

Thursday, August 30, 2018

এখনো ব্যাংককে নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে তাহলে ঈদ কোথায় করবেন জবাবে যা বলল...



এখনো ব্যাংককে নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে তাহলে ঈদ কোথায় করবেন জবাবে যা বললেন বুবলী দেখুন ভিডিও 

চিত্র নায়িকা শবনম বুবলী। এখন বেশ আলোচিত এই অভিনেত্রী। তার কারণ তিনি চিত্রনায়ক শাকিব খানের নায়িকা! গেলো তিনটি বছর ধরে এই নায়কের সঙ্গে জুটি বেঁধে কাজ করছেন শবনম বুবলী। প্রায় তাদের অভিনীত সাতটি ছবি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।তবে এবারো তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এবার কোরবানির ঈদে সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে বুবলী অভিনীত ‘ক্যাপ্টেন খান’। এতে শাকিবের নায়িকা হিসেবে দেখা যাবে তাকে। বর্তমানে ছবিটির গানের শুটিং করতে ব্যাংককে অবস্থান করছেন এই জুটি। সেখানে দুটি গান ও অন্য একটি নতুন ছবির গানের দৃশ্যায়ন শেষ করে দেশে ফিরবেন তারা।এদিকে সামনে কোরবানির ঈদ। এই দিন কোথায় থাকবেন নায়িকা? এই নিয়ে জল্পনার যেন শেষ নেই। কারণ বর্তমানে এই নায়িকা শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করছেন। তাকে অনেকেই বুবলীর পরিবারই মনে করেন!তাই ভক্তদের মধ্যে তাদের নিয়ে নতুন কানাঘুষা শুরু হয়েছে। অনেকেই বলছেন, শাকিবকে নিয়ে ব্যাংককে ঈদ করবেন বুবলী। আবার অনেকে বলছেন, হয়ত ঈদের আগে দেশে ফিরে আসবেন তারা।ভক্তদের উদ্বেগ দূর করতে কথা হয় নায়িকা বুবলীর সঙ্গে। তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, কোথায় ঈদ করছেন এবার? বুবলী বলেন, প্রতিবারের মত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই (বাবা-মা) এবারো ঈদ পালন করবো। এই উৎসবের আগেই সবরকম শুটিং শেষ করে নেবো। আর ঈদের ছুটিতে ঢাকা ফাঁকা থাকে, তাই কিছুটা ঘুরাঘুরি করবো।এদিকে গল্পচ্ছলে বুবলী নতুন একটি খবর দেন। তিনি বলেন, এখনো পর্যন্ত নিজের আয় দিয়ে কোরবানির গরু কেনা হয়নি। সবসময় আমার বাবাই গরু কিনেন। তবে এবার পরিকল্পনা করেছি, নিজের আয়ের টাকায় কোরবানির গরু কিনবো। সত্যিকারের ঈদের তৃপ্তিটা গরু কিনে পেতে চাই। এখনো ব্যাংককে নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে তাহলে ঈদ কোথায় করবেন জবাবে যা বললেন বুবলী দেখুন ভিডিও,

কোরবানি দেওয়া প্রসঙ্গে একি বললেন অপু আর কি কিনেছেন তিনি দেখুন ভিডিও



কোরবানি দেওয়া প্রসঙ্গে একি বললেন অপু আর কি কিনেছেন তিনি দেখুন ভিডিও 

ঢালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। শাকিব খানের সঙ্গে বিয়ের কারণে ধর্ম পরিবর্তন করে মুসলমান হয়েছেন অনেক আগেই। যদিও বিয়ে বিচ্ছেদ হলেও এখনও ধর্ম পরিবর্তন করেননি তিনি। সেক্ষেত্রে মুসলমান ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী তাকেও কোরবানি দিতে হবে। তাই কি কোরবানি দিচ্ছেন, তাই নিয়ে তার ভক্তের আগ্রহের শেষ নেই। সম্প্রতি কোরবানি দেওয়া প্রসঙ্গে দেশের একটি অনলাইন গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী, তার চুম্বক অংশ হল-অপু বলেন, ‘আমার সংসার, দায়িত্বও আমার। কাজের ব্যস্ততা আছে আবার কোরবানিও গুরুত্বপূর্ণ। ছেলের জন্য ঈদের কেনাকাটাও করতে হবে। এক হাতে অনেক কিছু সামলাতে হয়। অনেক কিছু ইচ্ছে থাকলেও পেরে ওঠা যায় না। এ বছরে তাই তিনটি খাসি কোরবানি দেয়ার পরিকল্পনা করেছি। আজকেই কেনা হবে হয়তো। আমার সময় নেই। ইচ্ছে ছিল ছেলেকে পশুর হাট দেখাতে নিয়ে যাব।'তিনি আরও বলেন, ‘প্রত্যেক মুসলমানেরই কর্তব্য সামর্থ্য থাকলে কোরবানি দেয়া। পবিত্র এই কোরবানি আত্মত্যাগ আর নিজেকে শুদ্ধ করে নেয়ার অনুপ্রেরণা যোগায়। পশু কোরবানির সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকে নিজেদের মনের ভেতরের পশুত্বকে, স্বার্থবাদী মনটাকে কোরবানি দেয়ার চেষ্টা করেন। সবার কোরবানি যেন কবুল হয়। আমিও সবার কাছে দোয়া চাই। আমার ছেলে জয়ের জন্য দোয়া চাই।’ কোরবানি দেওয়া প্রসঙ্গে একি বললেন অপু আর কি কিনেছেন তিনি দেখুন ভিডিও,

Wednesday, August 29, 2018

নকল নিয়ে যা বললেন শাকিব খান সত্যিই অবাক আসলেই কি তাই দেখুন ভিডিও



নকল নিয়ে যা বললেন শাকিব খান সত্যিই অবাক আসলেই কি তাই দেখুন ভিডিও 

শাকিব খান অভিনীত ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবি’র ট্রেলার বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হওয়ার পর ছবিটি নিয়ে ‍গুঞ্জন শুরু হয়েছে। তামিল ছবির অনুকরণে ছবিটি তৈরি হয়েছে বলে এমন গুঞ্জন উঠেছে।গুঞ্জন উঠেছে যে, ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তামিল ‘আনজান’ ছবি থেকে নির্মিত হয়েছে ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবিটি।এমন গুঞ্জনের প্রতিউত্তরে শাকিব খান গণমাধ্যমকে জানান, ক্যাপ্টেন খান কোনো নকল ছবি নয়। তবে এটা রিমেক ছবি। একটি তামিল ছবির গল্প বেজ করে ক্যাপ্টেন খান নির্মাণ করা হয়েছে।তিনি আরো জানান, রিমেক ছবিও কিন্তু অনেক সময় আসল ছবিকে ছাড়িয়ে যায়। আপনারা সালমান শাহ’র কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবির কথাই ধরুন। সে ছবিটিও কিন্তু রিমেক । অথচ আসল ছবির চেয়ে সালমান শাহ’র ছবিই কিন্তু বেশি ভালো হয়েছে।আমি বিশ্বাস করি ক্যাপ্টেন খান রিমেক হলেও ওয়াজেদ আলী সুমন আসল ছবির চেয়ে ভালো বানিয়েছেন। ছবিটির আয়োজনও ভালো ছিল। দর্শকরা হলে গিয়ে ছবিটি দেখলেই বোঝতে পারবেন।উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার ‘ক্যাপ্টেন ছবি’র ট্রেলার প্রকাশিত হয়েছে। ছবিটি এখন সেন্সরে রয়েছে। এ ছবির মাধ্যেমে দীর্ঘদিন পর একসঙ্গে কাজ করেছেন মিশা সওদাগর ও শাকিব খান। ছবিটি প্রযোজনা করেছে শাপলা মিডিয়া। এতে শাকিব খানের নায়িকা হিসেবে রয়েছেন শবনম বুবলী। নকল নিয়ে যা বললেন শাকিব খান সত্যিই অবাক আসলেই কি তাই দেখুন ভিডিও,ক্যাপ্টেন খান,মিশা সওদাগর ,সালমান শাহ,কেয়ামত থেকে কেয়ামত,বুবলি,

যুক্তরাষ্ট্রে সাকিব কন্যার প্রথম স্কুল কিউট আলাইনা স্কুলে কি করছে তা বলল...



যুক্তরাষ্ট্রে সাকিব কন্যার প্রথম স্কুল কিউট আলাইনা স্কুলে কি করছে তা বললেন শাকিব পত্নী শিশির ভিডিও 

ছয় বছর আগে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে প্রেমকে বিয়েতে রুপ দিয়েছিলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বিয়ে করেছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী উম্মে আহমেদ শিশিরকে। বিয়ের ঠিক তিন বছরের মাথায় সাকিব-শিশিরের ঘর আলো করে আসে কন্যা আলাইনা হাসান অউব্রি।২০১৫ সালের ৯ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করা সাকিব কন্যার বয়স এখন ২ বছর ৯ মাস। শুরু হয়েছে তার শিক্ষা জীবন। যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রি-স্কুলে ভর্তি করা হয়েছে সাকিব-শিশিরের কন্যাকে। বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) ছিল অব্রির স্কুলের প্রথম দিন। হেসে-খেলে আর ঘুরে বেড়িয়েই প্রথম দিনটি কাটিয়েছে অউব্রি।প্রথম শ্রেণীর মূল ধারার পড়াশুনা শুরুর আগে বাচ্চাদের স্কুলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্যই প্রি-স্কুলের ব্যবস্থা আছে বিশ্বের অনেক দেশেই। বাংলাদেশেই কয়েক বছর থেকে প্রি-স্কুল পদ্ধতি বেশ ভালোভাবেই চালু হয়েছে।প্রি-স্কুলে বাচ্চাদের অক্ষরের সাথে পরিচয় করে দেওয়া হয়। এছাড়া ছড়া বলা, রং চেনার পাশাপাশি খেলাধুলার দিকেও নজর দেওয়া হয় এখানে। এরকম এক স্কুলের যাত্রা শুরু করেছে সাকিবকন্যা।আর এই অভিজ্ঞতাই কন্যার স্কুলে প্রথম দিন কাটানোর বেশ কিছু মুহূর্ত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেছেন শিশির। ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘স্কুলের প্রথম দিন #আমার মেয়ে #দ্রুত বড় হচ্ছে #মাশাআল্লাহ #প্রিস্কুলার।’প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অব্রির নানান সময়ের ছবি দেখা যায়। সাকিবপত্নী শিশিরই অউব্রির সব ছবি পোস্ট করেন। যুক্তরাষ্ট্রে সাকিব কন্যার প্রথম স্কুল কিউট আলাইনা স্কুলে কি করছে তা বললেন শাকিব পত্নী শিশির ভিডিও,

Tuesday, August 28, 2018

প্রভার পেছনে দীর্ঘদিন ঘুরেছেন আশরাফুল ভিডিও



প্রভার পেছনে দীর্ঘদিন ঘুরেছেন আশরাফুল ভিডিও

প্রভার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ হওয়ার পর দীর্ঘদিন এই বিষয়ে একদম চুপ ছিলেন প্রভার একসময়ের আলোচিত প্রেমিক রাজীব। এবার আবার নতুন করে মুখ খুলেছেন তিনি। ফাটিয়েছেন ভয়ঙ্কর বোমা।রাজিবের দাবি জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুল প্রভার সাথে প্রেম করার জন্য দীর্ঘদিন তার পেছনে ঘুরঘুর করেছে। সম্প্রতি তিনি একটি ব্লগে তার এবং প্রভার সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে লিখেছেন। সেখানে রাজীব প্রভার সাথে তার সম্পর্কের এমন সব ব্যাপার নিয়ে কথা বলেছেন। সেখানে প্রভার সাথে তার শারীরিক সম্পর্কের ব্যাপারে যেমন খোলাখুলি লিখেছেন, তেমনি লিখেছেন কারা প্রভাকে পাওয়ার জন্য ঘুরঘুর করত। রাজীব ব লিখেছেন, এ এক অদ্ভূত মায়াজাল। যে এই জালে জড়িয়েছে, তার যেমন আফসোসের শেষ নেই, তেমনি যে জড়ায়নি, তারও আফসোসের শেষ নেই। স্কুল বেলায় রসায়নে জারণ বিজারণ পড়েছিলাম। জারণ মানে ছারণ, আর বিজারণ হইলো গ্রহণ। প্রেমটাও ঠিক তেমনি। এখানে জারণ বিজারণের মত সবকিছুই যুগপৎ ঘটে। কেউ ছারে, আর কেউ সেইটা ধরে। কেউ এই জারণ বিজারণ করলে লোকে লীলাখেলা বলে, কেউ বা করলে বলে পাপ। আমিও এই মায়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারি নি। জারণ-বিজারণ খেলায় মেতেছিলাম এক রমণীর সাথে। হ্যাঁ। তার নাম প্রভা, সাদিয়া জাহান প্রভা। তার সম্পর্কে আশা করি আর কোন ভূমিকা না দিলেও চলবে। আপনারা সবাই তাকে নিয়ে নিজেদের মত করে ভূমিকা এতক্ষণে বানিয়ে নিয়েছেন, তা আমি জানি। তিনি লিখেছেন, সবাই বলে আপনি নষ্ট লোক, আপনি প্রভার এক্স। যা বলছিলাম। প্রভার সাথে আমার জারণ বিজারণটা হয়েছিল একদম সোডিয়াম এর সাথে ক্লোরিনের মত! প্রভা ইলেক্ট্রন ছাড়ার আগেই আমি ধরার জন্য ঘুরঘুর করছিলাম! ছাড়ামাত্রই ধরে ফেলেছিলাম! তাইতো আমাদের বন্ধন হয়েছিল পুরাই আয়নিক। কিন্তু আমাদের এই বন্ধন কারোই সহ্য হয় নি। কারণ প্রভার মত লক্ষী, সুন্দরী, স্বামীর প্রতি অনুগত, মোটকথা আদর্শ একটা মেয়ের উপর অনেকেরই কুনজর পড়েছিল। মোহাম্মদ আশরাফুল থেকে শুরু করে অনেকেই তার পিছনে লাইন মারা শুরু করেছিল। তবে তাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় হারামজাদা ছিল অপূর্ব।তবে এবিষয়ে আশরাফুলের কোনো মন্তব্য না পাওয়ায় বিষয়টির সত্যাতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। প্রভার পেছনে দীর্ঘদিন ঘুরেছেন আশরাফুল ভিডিও,

Monday, August 27, 2018

মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশী এক ‘নষ্ট মেয়ের’ করুণ কাহিনী দেখুন ভিডিও



মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশী এক ‘নষ্ট মেয়ের’ করুণ কাহিনী দেখুন ভিডিও

বিদেশে বাংলাদেশী মেয়েরা দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে- এ অভিযোগ দীর্ঘদিনের। মালয়েশিয়ার এখানে সেখানে মেয়েরা দেহ ব্যবসায় জড়িয়ে আছে বলে প্রায়ই শোনা যায়। ধারনা করা যায়, কলিং ভিসার নামে যে পরিমান মেয়ে মালয়েশিয়া এসেছে তার চেয়ে কয়েকগুন বেশী এসেছে ট্যুরিষ্ট ভিসায় বা কারো বউ সেজে ডিপেন্ডেন্ট ভিসায়।জীবনে স্বচ্ছলতা আনার জন্য একটি মেয়ে যখন মালয়েশিয়া আসে তখন তার চোখে মুখে থাকে রাজ্যের স্বপ্ন। অবশ্য অনেকের সরাসরি যুক্তি ভালো মেয়েরা বিদেশে কাজ করতে আসে না।তাদের উদ্দেশ্য থাকে ভিন্ন। কিন্তু বহু মেয়ের অভিযোগ, খারাপ কাজ করে পয়সা উপার্জন করতে চাইলে মালয়েশিয়া আসতে হয় না, তা বাংলাদেশেই সম্ভব।টেলিফোনে সাথী (ছদ্মনাম) নামের একটি মেয়ে জানায় তার জীবন কাহিনী। যা মালয়েশিয়ার বহু বাংলাদেশী মেয়ের জীবন কাহিনীও প্রায় একই রকম বলে সাথীর দাবী। ছদ্মনাম প্রকাশের শর্তে সেই মেয়েটির সরল স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছে “আমি কেন নষ্ট হলাম”।মুন্সীগঞ্জের মেয়ে সাথী। গত কয়েক বছর আগে ট্যুরিষ্ট ভিসায় আসে মালয়েশিয়া। সর্বসাকুল্যে খরচ পরে ১ লাখ টাকা। বর্তমানে থাকে কুয়ালালামপুরের নিলাই এলাকায়।কথা ছিল সে ভালো বেতনে কাজ করবে, মালিক থাকা খাওয়া ও ওয়ার্ক পারমিটের ব্যবস্থা করে দিবে। কিন্তু এখানে এসে সে দেখেতে পায় সব মিথ্যে। প্রতারনার জালে আটকে পড়েছে সে।ওলট পালট হয়ে যায় তার স্বপ্নগুলো। খুঁজে পায় এক অন্ধকার জগৎ। ঘন্টা খানেকের টেলিফোন আলোচনায় সাথী জানায়, আমার একটি সুন্দর সংসার ছিল। স্বামী সন্তান ছিল। বছর দশেক আগে মা বাবার অমতে অল্প বয়সে বাড়ি থেকে পালিয়ে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল এলাকার এক ছেলেকে।বছর খানেক পর তাদের সংসারে ফুটফুটে একটি মেয়ে আসে। এরপর আস্তে আস্তে চুরমার হতে থাকে সাথীর সুখের সংসার। স্বামী ফেনসিডিলে আসক্ত হয়ে ঘরের আসবাব পত্র সব বিক্রি করতে থাকে। স্বামী ঠিকমত কাজ কর্ম করে না।সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। ক্রমশঃ বিক্রি হয়ে যায় তার কিছু স্বর্নালংকারও। সাথী প্রতিবাদ করলে নেশাগ্রস্থ স্বামীর মারধর কপালে জুটে। শিশুর দুধ কেনা দূরের কথা ঠিকমত সে ঘরেও ফিরে না।জীবনটা অতিষ্ঠ হয়ে উঠে সাথীর। সে ভাবে কি ভুল সে করেছে। মা বাবার কাছেও মুখ তুলে দাঁড়াতে পারে না। শিক্ষিত মেয়ে সাথী বেঁচে থাকার অবলম্বন খুঁজতে থাকে। অন্ততঃ সন্তানের জন্য কিছু একটা করতে চায় সে।চাকুরীর জন্য এখানে সেখানে ছুটেও লাভ হয় না। তারপর টাকার জন্য নেশাখোর স্বামীর নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়েছে। একসময় পরিচয় হয় ঢাকার ছেলে জসিমের সাথে। তাকে সে ধর্মভাই বলে ডাকে।জসিমও কথা দেয় সে তার জন্য একটা পথ খুঁজে দিবে। মালয়েশিয়ায় যাতায়াত রয়েছে জসিমের। সে সুবাদে সাথীকে মালয়েশিয়া চাকুরীর প্রস্তাব দিলে সাথী খুশীতে আটখানা হয়ে পড়ে সে। কখনো স্বপ্নেই ভাবেনি বিদেশ আসবে।বড় বোনের কাছে লুকিয়ে রাখা স্বর্নালংকার বিক্রি ও ধারকর্জ নিয়ে মালয়েশিয়ায় ট্যুরিষ্ট ভিসায় আসে সাথী। মেয়েটিকে রেখে আসে বোনের কাছে। কিন্তু মালয়েশিয়া এসে জসিমের কথা ও কাজে মিল খুঁজে পায় না সে।জসিম তাকে তুলে দেয় বাবুল নামে এক প্রতারক দালালের হাতে। পাসপোর্ট গচ্ছিত থাকে বাবুলের কাছে। এদিকে ভিসার মেয়াদ শেষে ওভার ষ্টে হয়ে পরে সে। এক ঘরে তার বন্দী জীবন কাটে। দেশে রেখে আসা মেয়েটির কথা মনে পড়ে।ইচ্ছে হয় দেশে ফিরে যেতে। কিন্তু সে পথ বন্ধ হয়ে গেছে। বাবুলের কথামত তাকে চলতে হয়। বাবুল তাকে খারাপ প্রস্তাব দেয়, সাথী ঘৃনাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে। বাবুল ও তার দু’বন্ধু এক রাতে মাতাল হয়ে সারা রাত তাকে উপর্যুপরি করে।কোথাও বিচার দেবার পথ থাকে না তার। সাথী বুঝতে পারে তার ঐ ধর্মভাই (?) বাবুলের কাছে তাকে বিক্রি করে গেছে। একদিন অপর এক বাংলাদেশী তাকে চাকুরী দেবার নাম করে সেখান থেকে তাকে পালিয়ে নিয়ে যায় পুচং এলাকায়।কিন্তু সেও চাকুরী না দিয়ে তাকে সে ভোগ করে। এদিকে কয়েকমাস হলো দেশে একটা টাকাও পাঠাতে পারে না সে। এমন কি নিজের জন্যও টাকা উপার্জন করতে পারে না। ঐ ছেলেটিই তার উপার্জনের পথ খুলে দেয়।সাথী এখন সবার। টাকার বিনিময়ে সে এখন দেহ বিক্রি করে। কখনো পুচং, কখনো কাজাং হয়ে তারপর বর্তমানে নিলাইতে ৫টি মেয়ে একসাথে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকছে। টেলিফোনে সাথী জানায়- এখন আমার টাকার অভাব নেই।মাসে ২ থেকে ৫ হাজার রিঙ্গিতও আয় হয়। অবশ্য বাংলাদেশী দালালরা এর একটা অংশ ভাগ পায়। ওরাই খদ্দের জোগাড় করে দেয়। তবে চায়নীজ নিউ ইয়ারে তার ইনকাম হয়েছে সবচেয়ে বেশী ৫ হাজার রিঙ্গিত।সাথী জানায়, মাঝে মধ্যে তার দালালরাই পুলিশের ঝামেলা থাকলে সেটা মেটায়। টেলিফোন আলাপে সাথীকে বলা হয় অনেকের অভিযোগ আপনাদের এসব কর্মকান্ডের কারনে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে আপনি কি বলবেন?প্রতিবাদীকন্ঠে জ্বলে উঠে সে। কেন, আমি কি বেশ্যাবৃত্তি করার জন্য মালয়েশিয়া এসেছিলাম না চাকুরী করতে এসেছিলাম? যতগুলো মেয়েকে আমি দেখেছি তারা চাকুরী করতে এসে বাংলাদেশী ছেলেদের কারনেই এদেশে এ পেশায় এসেছে। পরিস্থিতি তাকে বাধ্য করেছে।মেয়েরা ছেলেদের কাছে গেলে বেশ্যা হয়, আর ছেলেরা মেয়েদের কাছে গেলে হয় বাদশা। আমাদের জন্য যদি দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় তাহলে ছেলেরা কেন আমাদের কাছে আসে? তারাতো দেশে বাপ মা কে টাকা না পাঠিয়ে ইন্দোনেশীয়ান মেয়েদের নিয়েও ফুর্তি করছে।কই কেউ তো বলছে না ওদের জন্য দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। রাস্তা দিয়ে হাঁটলে যারা আমাদের নষ্ট বলে নানা মন্তব্য করে তারাই চোরের মতো আমাদের কাছে এসে তাদের ক্ষুধা মেটায়। আমার কাছে রাতের অন্ধকারে বড় বড় বাংলাদেশী ব্যবসায়ী ও নামী দামী বাংলাদেশী লোকও আসে।যদি এদের মুখোশটা খুলে দেই তখন ঐ ভদ্রলোকদের অবস্থাটা কি দাঁড়াবে? দালালরা যখন মালয়েশিয়ায় লোক এনে এখানে সেখানে ফেলে রাখে, দু’নম্বরী কাজ করে, অপহরন করে তখন দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয় না।আর আমরা পয়সার জন্য দেহ বিক্রি করলে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে যায়? আমি কেন বেশ্যা হলাম? বাংলাদেশের ঐ নরপশুরাই তো আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে।আমি না খেয়ে দুই দিন এদেশে কাটিয়েছি কেউ তো এসে বলে নি- বোন এই নাও ১০টা টাকা দিলাম এটা দিয়ে খেও। যখন আমি শরীর খুলে দিলাম তখন ওদের টাকার অভাব হয় না। বেশ্যা কে, আমি না ওরা। তাহলে কেন আমাদের ঘাড়ে দোষ চাপানো হয়।সাথীর তীব্র অনুরোধ- দাদা আমার কথাগুলো আপনি পত্রিকায় তুলে ধরবেন। প্রশ্ন করা হয় এ পর্যন্ত দেশে কত টাকা পাঠিয়েছেন? তৃপ্তিমাখা কন্ঠে জানায়, প্রায় ৪ লাখ। মেয়েটি এখন ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ছে।দেশে একটা ছোট্ট জায়গা কিনেছি। দেশে যাবেন কবে? কিছুক্ষন নিরুত্তর থেকে সাথী জানায়, কবে যাবো এখনো স্থির করিনি। তবে আর কিছু টাকা হলে আমার একটা স্বপ্ন আছে দেশে গিয়ে একটা ভালো দোকান দেব। মেয়েটিকে ডাক্তার বানাবো। মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশী এক ‘নষ্ট মেয়ের’ করুণ কাহিনী দেখুন ভিডিও,

অন্ধকার ঘরে চাঁদের আলো! ,সত্যিই অসাধারণ ভিডিও



অন্ধকার ঘরে চাঁদের আলো! সত্যিই অসাধারণ ভিডিও

দীপ্তি ও তৃপ্তি অন্ধকার ঘরে চাঁদের আলো হয়ে দেখা দিয়েছেন তারা। পাবনার চাটমোহরে তাদের বাড়ি। বাড়িতে নেই টয়লেট, নেই খাবার পানির সুব্যবস্থা; নেই বিদ্যুৎ সংযোগও। দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত এ সংসারের সবাইকে সকাল হলেই প্রাকৃতিক কাজ সারতে যেতে হয় প্রতিবেশীর বাড়ি অথবা ঝোঁপঝাড়ে।দারিদ্র্যের অন্ধকারে নিমজ্জিত চাটমোহর পৌরশহরের বালুচর মহল্লার দিনমজুর দুলাল চূর্ণকারের পরিবারটি এভাবেই মৌলিক চাহিদা পূরণেই হিমসিম খাচ্ছে।তবে এমন অন্ধকার ঘরে চাঁদের আলো হয়ে দেখা দিয়েছে দুলালের দুই মেয়ে দীপ্তি ও তৃপ্তি। সব প্রকার অভাব-অনটনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দীপ্তি বিএ শেষ বর্ষে ও তৃপ্তি একাদশ শ্রেণিতে পড়ছেন।দুলাল চূর্ণকার জানান, তার মেয়েরা মেধাবী ও খুব পরিশ্রমী। কিন্তু বিদ্যুৎ না থাকায় কেরোসিনের বাতি দিয়ে পড়াশোনা করে চোখে ঝাপসা দেখতে শুরু করেছে তারা। এ ছাড়া টিউবওয়েল না থাকায় সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন গোসলবিহীন থাকতে হয়। এতে তারা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে।সংসার ও মেয়েদের পড়াশোনা কীভাবে চলছে, জিজ্ঞেস করলে দুলাল জানান, উপবৃত্তি থেকে পাওয়া অর্থ দিয়ে কোনোমতে মেয়েরা তাদের পড়ালেখার খরচ চালিয়ে নেয়। কিন্তু দিনমজুরির অর্থ দিয়ে সংসার চলে না।দীপ্তি ও তৃপ্তির বলেন, আমরা এখন বড় হয়েছি। মেয়েমানুষ হয়ে প্রতিদিন প্রতিবেশীদের বাড়িতে প্রাকৃতিক কাজ সারতে যেতে লজ্জা লাগে। বাবার সামর্থ্য থাকলে কোনো কিছুরই অভাব রাখতেন না; শুনেছি কষ্টের সঙ্গে সুখ আসে। আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় আছি।এদিকে সরকারি জায়গা লিজ নেয়া জমি থেকে দীপ্তির পরিবারকে তুলে দিতে প্রভাবশালী এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।দিনমজুর দুলাল চূর্ণকারের এমন করুণ পরিণতির ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরকার অসীম কুমারকে অবগত করা হলে তিনি বিষয়টি পরিবারটিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব রকমের সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন। অন্ধকার ঘরে চাঁদের আলো! সত্যিই অসাধারণ ভিডিও,

Monday, August 20, 2018

গরু কিনতে যাচ্ছেন যাওয়ার আগে ভিডিওটি একবার দেখে যান কোরবানির গরু কেনার...



গরু কিনতে যাচ্ছেন যাওয়ার  আগে ভিডিওটি একবার দেখে যান কোরবানির গরু কেনার সময় ইনজেকশন দেয়া গরু চিনবেন যেভাবে

ইনজেকশন দেয়া গরু চিনবেন যেভাবে- ঈদুল আজহার আর মাত্র ক’দিন বাকি। ঈদুল আজহা মূলত মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করা হয়ে থাকে। কোরবানির ঈদ আসলেই অসাধু ব্যবসায়ীরা গবাদিপশু কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন।কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর এ ধরনের চিন্তার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষের। বেশি দামে পশু বিক্রি করতে নানা ধরনের পন্থা অবলম্বন করে থাকেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।বিভিন্ন ধরনের ওষুধ, ইনজেকশন ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার করে এসব পশুকে মোটাতাজা করে থাকেন তারা, যা পুরোপুরি স্বাস্থ্যের জন ভয়ানক ক্ষতিকর।বিশেষজ্ঞদের মতে, কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজাকরণ গরুর মাংস খেলে মানুষের শরীরে পানি জমে যাওয়া, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, মূত্রনালি ও যকৃতের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসব পশু কেনা থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।মোটাতাজাকরণ গবাদিপশু চেনার কিছু উপায় রয়েছে। আসুন জেনে নেই ইনজেকশন দেয়া কোরবানির পশু চিনবেন যেভাবে।আঙুলের চাপকৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজাকরণ গরুর গায়ে আঙুল দিয়ে চাপ দিলে ওই স্থানের মাংস স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে মোটা গবাদিপশুর ক্ষেত্রে দ্রুতই মাংস স্বাভাবিক হয়।দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণকৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজাকরণ গরু দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করে। একটু হাঁটলেই হাঁপায়। খুবই ক্লান্ত দেখায়। ইনজেকশন দেয়া গরুর রানের মাংস নরম হয়। স্বাভাবিকভাবে যেসব গরু মোটা হয় সেগুলোর রানের মাংস শক্ত হয়।লালা বা ফেনাযেসব গরুর মুখে কম লালা বা ফেনা থাকে সেই গরু কেনার চেষ্টা করুন। এগুলো কৃত্রিম উপায়ে মোটা করা পশু নয়।খুব শান্তস্টেরয়েড ট্যাবলেট খাওয়ানো বা ইনজেকশন দেয়া গরু হবে খুব শান্ত। ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারবে না। পশুর ঊরুতে অনেক মাংস মনে হবে।শরীরে পানি জমেঅতিরিক্ত হরমোনের কারণে পুরো শরীরে পানি জমে মোটা দেখাবে। আঙুল দিয়ে গরুর শরীরে চাপ দিলে সেখানে দেবে গিয়ে গর্ত হয়ে থাকবে।খাবারগরুর মুখের সামনে খাবার ধরলে যদি নিজ থেকে জিব দিয়ে খাবার টেনে নিয়ে খেতে থাকে তবে বোঝা যাবে গরুটি সুস্থ। যদি অসুস্থ হয়, তবে সে খাবার খেতে চায় না।নাকের ওপরটা ভেজা সুস্থ গরুর নাকের ওপরটা ভেজা ভেজা থাকে। সুস্থ গরুর পিঠের কুঁজ মোটা ও টান টান হয়।পা ও মুখ ফোলাবিশেষ করে গরুর পা ও মুখ ফোলা, শরীর থলথল করবে, অধিকাংশ সময় গরু ঝিমাবে, সহজে নড়াচড়া করবে না। এসব গরু অসুস্থতার কারণে সব সময় নিরব থাকে। ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারে না। খাবারও খেতে চায় না।হাটে যাওয়ার পর উশকোখুশকো, চামড়ার ওপর দিয়ে হাড় বেরিয়ে পড়া পশু কিনতে চেষ্টা করুন। এগুলো কোনোরকম কৃত্রিম উপায় ছাড়াই বাজারে সরবরাহ করা হয়। চকচক করা গরু বা ছাগলকে দেয়া হয় ইনজেকশন। গরু কিনতে যাচ্ছেন যাওয়ার  আগে ভিডিওটি একবার দেখে যান কোরবানির গরু কেনার সময় ইনজেকশন দেয়া গরু চিনবেন যেভাবে,

ভাঙছে জুটি, শাকিবকে নিয়ে অপুর নতুন চাওয়া ভিডিও



ভাঙছে জুটি, শাকিবকে নিয়ে অপুর নতুন চাওয়া ভিডিও

সম্প্রতি গণমাধ্যমে খবর রটেছে, শাকিব-বুবলীর জুটি ভাঙছে। এ নিয়ে অপুর কোন মাথাব্যাথা নেই জানালেন নিজেই। কে কার সঙ্গে জুটি গড়ছে, কোন জুটি ভাঙছে তা নিয়ে গবেষণা করার চেয়ে নিজের ক্যারিয়ার গোছানোটা জরুরি মনে করছেন তিনি। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, “অনেকেই ফোন করছেন বিষয়টি নিয়ে। আমাকে মন্তব্য করতে বলছেন। কিন্তু কেন! তাদের জুটি ভাঙলে বা গড়লে আমার কি কোনো লাভ-লস আছে? তাই এ ব্যাপারে আমি মুখ খুলতে চাচ্ছি না।”অপুর ক্যারিয়ারের ৯০ শতাংশ ছবিই শাকিব খানের সঙ্গে। মাঝখানে মান্না, আমিন খান, রিয়াজ, ইমন এমনকি মারুফের সঙ্গে জুটি গড়ে তোলারও চেষ্টা করেছেন। কিন্তু শেষমেষ শাকিবই টিকে গেছে। এখন জুনিয়র বাপ্পীর সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করছেন।তাদের প্রথম ছবি ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ ২’-এর শুটিং শেষের পথে, বাকি গান। চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন রবিন খানের নতুন ছবিতে। সামনে বদিউল আলম খোকন ও শাহীন সুমনের ছবিতেও অভিনয়ের কথা প্রায় চূড়ান্ত।বাপ্পীর সঙ্গে জুটি হলেও ভবিষ্যতে শাকিবের সঙ্গে দেখা যাবে না তা কিন্তু নয়! বিষয়টি পরিষ্কার করলেন নিজেই, “ব্যক্তি রেষারেষির সঙ্গে ক্যারিয়ার জড়াতে চাই না। বাংলা চলচ্চিত্র ইতিহাসে অন্যতম সেরা জুটি আমার আর শাকিবের। দর্শকরা বারবার চেয়েছে বলে আমরা একসঙ্গে এত ছবি করেছি।কোনোভাবেই তাদের বঞ্চিত করার অধিকার আমার নেই। এ ও আসবে আর যাবে। ইতিহাস তো বদলানো যাবে না। আমি স্পষ্ট করে বলছি, কেউ যদি শাকিবের সঙ্গে কাজ করার প্রস্তাব নিয়ে আসেন, আমি কাজ করতে রাজি।” ভাঙছে জুটি, শাকিবকে নিয়ে অপুর নতুন চাওয়া ভিডিও,মান্না, আমিন খান, রিয়াজ, ইমন,

বড় ছেলে নাটককেও হার মানাল ঢাবি’র এই সংগ্রামী সত্যিকারের বড় ছেলে চোখে জ...



বড় ছেলে নাটককেও হার মানাল ঢাবি’র এই সংগ্রামী সত্যিকারের বড় ছেলে চোখে জল চলে আসবে আপনার ভিডিও

ঈদে ‘বড় ছেলে’ নামক নাটকটি যখন সারাদেশের মানুষকে আবেগ এর জায়গাটিতে অবস্থান করে নিয়েছে ঠিক তখনই আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলের গণরুমে সত্যিকার এক বড় ছেলেকে আবিস্কার করলাম।কিছু রুঢ় বাস্তব সত্যের কারণে তার নাম, ছবি প্রকাশ করা যাচ্ছে না। তবে এটুকু জানুন নাটকের বড় ছেলে কেবল নাটকের স্কৃপ্টে সীমাবদ্ধ থাকলেও যাকে নিয়ে লিখছে তার অস্তিত্ব পুরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে। সে আমার বন্ধু। আমরা একই সাথে একই হলের একই রুমে থাকি।ড় ছেলে নাটকের মহড়ায় হাজারো বড় ছেলের কষ্টের ঘটনা চাপা পড়ে যায়। তানিম( ছদ্মনাম) আর আমরা হলের একি রুমে থাকি, প্রায় ২২ জন এক রুমে। ফারস্ট ইয়ারে পড়াশোনার চাপ নেই, ফলে সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে আর সোহরাওয়ারদিতে ঘুরাফেরা করি।রাতে হলের রুমে ফিরে প্রায়ই লক্ষ করতাম একটি ছেলে লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। যদি জিজ্ঞেস করতাম কিরে ঘুরতে গেলেনা তখন সে এটা সেটা ওজুহাত দেখাত, আমরা ওরে নিয়ে নানান মজা করতাম। কইতাম হালা তুই কি মেয়ে নাকি যে ঘুরতে বেরোস না। ও হাসির ছলে উড়িয়ে দিত আমাদের কথা।একদিন কথা বলতে বলতে ও আমারে বলল দোস্ত একটা কথা বলি কাউকে বলিস না। আমি বললাম, বল। ও বলল দোস্ত তোরা যখন সন্ধ্যায় ঘুরতে যাস আমি তখন রিক্সা চালায়।রিক্সা না চালাইলে আমি খামু কি? আমার বাবাও রিক্সা চালায়। আমি জাস্ট স্তব্ধ হয়ে যাই তানিমের কথা শুনে। আমি শুধু শুনতে থাকি, কিছু বলিনা। এইসব মুহূর্তে কি বলতে হয় আমি জানিনা।তানিমের ছোট দুই ভাই, ওর মা আর বাবা, এদেরকে নিয়েই সংসার। ও প্রায়ই আমার সাথে ওর মায়ের আর ছোট দুই ভাইয়ের গল্প করত। ছোট ভাই দুটি বড় হলে কি করবে এইসব ছোট ছোট স্বপ্নের কথা।এক ঈদে ছোট দুই ভাই তানিমের কাছে বেল্ট কিনে দেয়ার আবদার করে। দেখেছি কয়েক বেলা না খেয়ে কিভাবে ছোট ভাই দুটির জন্য বেল্ট কিনে নিয়ে যেতে। শুনলাম গত বছর এরা এসএসসি পাস করেছে।একবার তানিমের আব্বা আসল হলে চিকিৎসা করাতে। রাতে রুমে এসে দেখি আংকেল আর তানিম, সাথে আরেক জন। আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতেই বলল বাবা আমরা গরীব মানুষ, রিক্সা চালাই।আল্লাহ তোমাদের সাথে আমার তানিমরে পরিচয় করায়ে দিছে। আমি বললাম আংকেল এটা কি বলেন আপনি। আপনি আমার বাবার মত। প্লিজ এসব বইলেন না। তানিম আর আমরা বন্ধু, ভাইয়ের মত।বিশ্বাস করুন এই তানিমের বাবার মত এরকম বিনয়ি চোখ জোড়া আমি আর দেখেনি কোন দিন। আংকেলের হাটুর অপারেশনের পর আরো কিছুদিন রিক্সা চালাতে হয়েছিল তানিমকে। ওর ছোট ভাই দুটির পড়াশোনার খরচ মিটাতে, সংসারের বোঝা টানতে। তখনো ক্যাম্পাসে আড্ডা বসত বন্ধুদের, টিএসসিতে চলত বন্ধুদের গিটারের টুংটাং, নাট মন্ডলে নাট্য উৎসবে যোগদিত বন্ধুরা। তানিম তখন মুখে মাস্ক লাগিয়ে নীলক্ষেত থেকে পলাশীর উদ্দেশ্যে রিক্সা টানায় ব্যস্ত। মাস্ক লাগাত পাছে কেউ চিনে ফেলে..তানিমের কি কাউকে ভাল লাগত, লাগলেও কি বলতে পেরেছিল তাকে। নাকি কারো হাত ধরে বলেছিল দেখিস একদিন আমরাও..। এটাই জীবন। কেউ সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম নিয়ে নিজেকে আবিস্কার করে অন্ধকারে। আর কেউ বা শত অভাব আর প্রতিকূলতাকে জয় করে নিজেকে আলোকিত করে। বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা এইসকল সংগ্রামী ‘বড় ছেলেদের জন্য। বড় ছেলে নাটককেও হার মানাল ঢাবি’র এই সংগ্রামী সত্যিকারের বড় ছেলে চোখে জল চলে আসবে আপনার ভিডিও,

Sunday, August 19, 2018

এটা কোনও গল্প নয়, দুই টাকায় জীবন শুরু করে ১০০ কোটি টাকার মালিক তিনি! ভ...



এটা কোনও গল্প নয়, দুই টাকায় জীবন শুরু করে ১০০ কোটি টাকার মালিক তিনি! ভিডিও 

গল্প মনে হতে পারে শুরু থেকে শেষ। তবে এটা কোনও গল্প নয়। সমাজের পিছিয়ে পড়া আদিবাসী এক মহিলার জীবনের লড়াইয়ের কাহিনী। যিনি জীবনে শত বাধা সত্ত্বেও উঠে দাঁড়িয়ে বুক চিতিয়ে লড়াই করেছেন। শুধু নিজের জন্য নয়, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবনের মানোন্নয়নে এগিয়ে এসেছেন। কিশোরী বয়সে মাত্র দুই টাকা রোজে দিন শুরু করে এখন তিনি  কোটি টাকার মালিক, অন্যতম মহিলা উদ্যোক্তা। তিনি কল্পনা সরোজ। ভারতের মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলায় একটি ছোট গ্রাম রূপরখেড়ায় ১৯৬১ সালে এক দলিত পরিবারে তার জন্ম।ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, ১২ বছর বয়স হতে না হতেই কল্পনার বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের পর কল্পনা চলে যান মুম্বাই। তবে শ্বশুরবাড়িতে ভালো পরিবেশ ও খাওয়া পাওয়া তো দুরস্থান, কল্পনার উপরে রীতিমতো অত্যাচার করা হতো। এই অবস্থা ছয় মাস চলার পরে তার বাবা মেয়েকে নিয়ে গ্রামে ফিরে যান। তবে কোনও মেয়ে শ্বশুর বাড়ি থেকে ফিরে এলে সেইসময়ে গ্রামের সমাজ তাঁকে হীন দৃষ্টিতে দেখত। কল্পনার সঙ্গেও সেটাই হয়েছিল। কল্পনার মনে হয়েছিল, জীবন যেন তাঁর থমকে গিয়েছে। আগে যাওয়ার রাস্তা হারিয়ে ফেলেছিলেন তিনি। একদিন দুঃখে বিষ কিনে ফুপুর বাড়ি চলে যান কল্পনা। ১৬ বছর বয়সে নিজেকে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। যদিও ফুপু দেখতে পেয়ে কল্পনাকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করেন। কল্পনা বেঁচে যান। সেদিন থেকে কল্পনার মনে হয়, নতুন জীবন পেয়েছেন তিনি। এই জীবনকে ভালো কাজে লাগিয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করবেন তিনি। সেলাইয়ের কাজ জানায়, পরিবারের মদতে ফের মুম্বাই চলে যান একটি মিলে কাজ করতে শুরু করেন। দিনে দুই টাকা মজুরি পেতেন। তাই দিয়ে শুরু। এভাবেই কিছুদিন চলার পরে বেশ কিছু সেলাই মেশিন কিনে নেন কল্পনা। ব্যবসা করবেন তা ঠিক করেই ফেলেছিলেন। এভাবেই নিজে কিছু করার চেষ্টা শুরু করে দিয়েছিলেন। প্রথমে ঋণ নিয়ে আসবাবপত্রের ব্যবসা শুরু করেন। পরে বিউটি পার্লারের ব্যবসা করেন। পরে রিয়েল এস্টেটের ব্যবসাও করে অনেক টাকা লাভ করেন। এভাবেই চলছিল। কামানি টিউবস নামের একটি কোম্পানির কর্মীরা ২০০০ সালে কল্পনা সরোজের কাছে গিয়ে সংস্থা চালানোর কথা বলেন। কারণ তার আগের কয়েকবছরে সংস্থার ব্যবসা পুরো ধসে গিয়েছিল। মালিককে সরিয়ে কর্মীদের মালিকানা দেওয়া হয়েছিল। তবে তারা কোম্পানি চালাতে পারেননি। ব্যাঙ্ক থেকে অনেক ঋণ নিয়ে ফেলেন। ফলে কল্পনা বিষয়টি শুনেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করে ঋণ মকুবের আবেদন করেন। ও ব্যাঙ্কের সব টাকা ফেরত দেবেন বলে আশ্বাস দেন। আদালত কল্পনাকে ৭ বছরের সময় দেয়। তবে কল্পনা ১ বছরে সকলের টাকা ফিরিয়ে দেন। তখন তিনি মালিকানা পেয়ে যান কামানি টিউবসের। এভাবেই দুই টাকা দিয়ে শুরু করে ১০০ কোটি টাকার বেশি সংস্থার মালিক হয়ে গিয়েছেন কম্পনা। ২০১৩ সালে ভারত সরকার কল্পনাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করেছে। ভারতীয় মহিলা ব্যাঙ্কের বোর্ড অব ডিরেক্টর্সে তিনি রয়েছেন।এটা কোনও গল্প নয়, দুই টাকায় জীবন শুরু করে ১০০ কোটি টাকার মালিক তিনি! ভিডিও

ডিভোর্সের পর এইসব নায়িকারা যা করছেন! সত্যিই অবাক কিভাবে সম্ভব ভিডিও



ডিভোর্সের পর এইসব নায়িকারা যা করছেন! সত্যিই অবাক কিভাবে সম্ভব ভিডিও

ডিভোর্সের পর অনেকে কাজে মনোযোগী হয়েছেন। কিন্তু ডিভোর্সের পর সেই আগের মতো কি ক্যারিয়ার আছে? ডিভোর্সের পর এইসব নায়িকারা যা করছেন!সত্যিই অবাক কিভাবে সম্ভব? মোনালিসা গত ঈদে কিছু নাটক করলেও ঠিক জমাতে পারেননি। ফের তিনি আমেরিকায় চলে গেলেন। আমেরিকায় চাকরি করে নিশ্চয়ই এখানকার অভিনেত্রীর চেয়ে বেশি আয় হবে না। তাহলে কেন তিনি আমেরিকায় ছুটে গেলেন? চাঁদনী অবাক! ডিভোর্সের পর একদিন কথা হচ্ছিল। অকপটে জানিয়েছেন তাঁর বর্তমান অবস্থা,‘এখনকার কোনো পরিচালক ডাকে না আমাকে। কেন ডাকে না জানিনা। আমি কাজ করতে চাই। অনেক কাজ করতে চাই। কিন্তু সত্যি বলতে আমার কাজের অভাব। নাচ নিয়ে আছি। অভিনয়ে নেই বললেই চলে।’শোবিজে সিঙ্গেল নারীর সংখ্যা দিনকে দিন বাড়ছে। বাধঁন, অপু বিশ্বাস, চাঁদনী, তাসনুভা তিশা, নাদিয়া মিম, শখ, বিন্দু, মিথিলা, মিলা, রন্টি দাস, নোভা, স্পর্শিয়াসহ আরও কয়েকজন আছেন সে তালিকায়।অপু বিশ্বাস সিনেমায় আসি আসি করেও আসা হয় না। যেসব সিনেমা করছেন, আলোচনায় খুব বেশিদিন থাকতে পারবেন কিনা বলা যায় না। অপু এখনই বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও শো-তে যাচ্ছেন পারিশ্রমিকের বিনিময়ে। অপুর কি একদিন ভাবতে হবে নতুন সংসারের কথা? ডিভোর্সের পর বিন্দু আমেরিকাতে আছেন। মিলার গানের খবর নেই। মাঝেমধ্যে ফেসবুকে বিষাদময় স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি আলোচনায় থাকেন। স্পর্শিয়া নতুন করে ঠিক শুরুটা করতে পারেননি। তাসনুভা তিশা ও নাদিয়া মিমের বয়সটা ত্রিশের কোঠা পেরোয়নি। মিথিলা আগের মতোই এই আছে এই নেই। অভিনয়ের চেয়ে চাকরিতে নিয়মিত। যদিও ডিভোর্সের পর অভিনয়ে একটু বেশিই মনোযোগী হয়েছিলেন। নোভা অভিনয় ছেড়ে চাকরিতে মনোযোগী হয়েছেন। তিনি বুঝেছেন কী হতে পারে সামনে। শখও নাটকে নিয়মিত নেই। যদিও মিডিয়ার মানুষকে বিয়ে করেছিলেন শখ। ডিভোর্সের পর সারিকা ফেরার জোর চেষ্টা চালিয়েছেন। সিনেমার মানুষজনের সঙ্গেও উঠাবসা করতে দেখা গেছে। কিন্তু না আছেন নাটকে, না আছেন সিনেমায়। সময়টা খারাপ যাচ্ছে তার বলা যায়। এদের মধ্যে অনেকেই শোবিজের জন্য সংসার ছেড়েছেন। যেমন শাকিবের সংসার ছেড়েছে অপু। নাদিয়া মিম, সারিকাদের কারণ একই। বাধন নিজেকে আমূল বদলে ফেলে ধামাকা তৈরী করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ফলাফল শূন্যের কোঠায়। এখন শোনা যাচ্ছে আবার বিয়ের পিড়িতে বসতে যাচ্ছেন তিনি। মোনালিসা, সুজানাও অপেক্ষায় নতুন সংসার গড়ার।অনেকে বলছেন, যাদের বয়সের ছাপ পড়েনি। তারা হয়তো অচিরেই ঘুরে দাড়াতে পারবেন। কিন্তু যাদের বয়সের ভারিক্কি পড়েছে। তাদের কী হবে? তাঁদের ক্যারিয়ার ও সংসার দুটোই কী গেল? এই বয়সে বিয়ে ও সংসার করে সুখী হওয়ার খুব বেশি উদাহরণ শোবিজে পাওয়া যায় না। ফলশ্রুতিতে জীবনে আসে একাধিক বিয়ে। তবে ভাগ্য ভালো হলে হতে পারেন সুবর্ণা মুস্তাফা, বিজরী বরকতউল্লাহর মতো সংসার। তাঁরা বয়সের ভারিক্কিকে তোয়াক্কা না করে সংসার গড়েছিলেন। আপাতত সুখের খবরই মেলে।তাহলে অভিনেত্রীরা কী করবেন? চেষ্টায় কী ত্রুটি করে সংসার বাচানোর? ২০১৫ সালে হঠাৎ রটে, বিচ্ছেদ হচ্ছে রিচি সোলায়মানের। দেখা গেছে রিচির অস্থিরতা। শুধুমাত্র অভিনয়ই নয়, প্রযোজনাতেও তখন বেশ ব্যস্ত রিচি। সবকিছু ছেড়ে হুট করে পাড়ি জমালেন আমেরিকাতে। তখন অনেকটাই পরিস্কার হয়ে গেছে সংসার বাঁচাতে ক্যারিয়ার বিসর্জন দিতে পিছপা হননি রিচি। যতদূর জানা যায়, রিচির সংসার ভালো আছে প্রবাসে। এইতো সেদিন দেশে এসেছিলেন। কথা হয়েছিল,‘ ভাল আছি ভাই। সকাল সন্ধ্যা সংসার নিয়ে ব্যস্ত। ছেলেকে স্কুলে নিয়ে যেতে হয়। ছোটটার যত্ন নিতে হয়। এইতো বেশ’। ঢাকার ব্যস্ত অভিনেত্রী আমেরিকায় শতভাগ ঘরনী।সংসার বাচাতে মরিয়া শ্রাবন্তী। তুমুল জনপ্রিয়তার মধ্যে ২০১০ সালের ২৯ অক্টোবর শ্রাবন্তী বিয়ে করেন মোহাম্মদ খোরশেদ আলমকে। যিনি বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তাঁদের দাম্পত্য জীবন ভেঙে যাচ্ছে! গত ৭ মে শ্রাবন্তীকে তালাকের নোটিশ পাঠিয়েছেন তার স্বামী। শ্রাবন্তী এ নিয়ে নিজের ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘কেন এমন করছ? দাও না আমাদের মাফ করে। এক ঘর দরকার নাই, কিন্তু এক ছাদের নিচে থাকি আমরা। বাচ্চাদের প্রতি একটু দয়া করো।’ এমন আকুলতা নিয়ে গণমাধ্যমেও বলেছেন শ্রাবন্তী। শেষ পর্যন্ত স্বামীর বরফ গলে কিনা সময়ই বলে দিবে।একটা সংসার কিন্তু খুব জরুরি। সেটা যেমন শ্রাবন্তী, রিচিরা বোঝে। তেমনি সংসারহীন জীবনে ভালো আছে কী শমী কায়সার, তারিন, আফসানা মিমি, জয়া আহসান? একাকিত্ব নিশ্চয়ই তাঁদের ভোগায়। বাস্তবতা তো তাই বলে।ডিভোর্সের পর এইসব নায়িকারা যা করছেন! সত্যিই অবাক কিভাবে সম্ভব ভিডিও,মোনালিসা,শ্রাবন্তী,শমী কায়সার, তারিন, আফসানা মিমি, জয়া আহসান,সুজানা,

তিন কোটি টাকার গাড়ি, কোথায় পেলেন এত টাকা যা বললেন ফারিহা ভিডিও



তিন কোটি টাকার গাড়ি, কোথায় পেলেন এত টাকা? যা বললেন ফারিহা ভিডিও 

সম্প্রতি কালো রঙের একটি অডি গাড়ি কিনেছেন নুসরাত ফারিয়া। গাড়িটির মডেল ২০১৮ অডি এথ্রি। বাংলাদেশে এই গাড়িটির আনুমানিক বাজার মূল্য নব্বই লাখ থেকে তিন কোটি টাকা পর্যন্ত। গাড়ি কেনার আগে ফারিয়া তার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, একটি অডি গাড়ি কেনার স্বপ্ন আছে তার। সাক্ষাৎকারে তার বিয়ের প্রসঙ্গ আসলে তিনি বলেছিলেন, অডি কেনার স্বপ্ন পূরণ হলে তবেই বিয়ে করবেন তিনি। ২০১৫ সালে ‘আশিকী’ ছবির মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করেন ফারিয়া। প্রথম ছবি থেকে শুরু করে ‘হিরো ৪২০’, ‘বাদশা-দ্য ডন’, ‘প্রেমী ও প্রেমী’, ‘ধ্যাততেরিকি’সহ বেশ কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন কিন্তু কোন ছবিই তেমন বক্স অফিসে সফল হতে পারেনি। খুব আলোচনায় আসাও কোন চলচ্চিত্র তিনি করেননি, তাই সম্প্রতি তিন কোটি টাকার গাড়ি কিনে বেশ রহস্য তৈরি করছেন ফারিয়া। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি ছবি এবং কিছু মডেলিংয়ের খাতিরে এত টাকা কীভাবে আয় করলো ফারিয়া?এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে ‘সমালোচনা’ শব্দটা ঠিক পছন্দ হয়নি। সমালোচনা কেন! কিসের সমালোচনা? ছয় বছর ধরে শোবিজে কাজ করছি। ছোট-বড় অনেক কাজ করেছি। পারিশ্রমিক হিসেবে লাখ টাকা যেমন পেয়েছি, ৫০০ টাকাও পেয়েছি। সেখান থেকে সঞ্চয় করেছি। আর আমার চলার খরচ এখনো বাসা থেকে নেই। মানুষের তো ইচ্ছে থাকে বাড়ি কেনার, আমার গাড়ির শখ। এতে সমস্যা কী? অল্প অল্প করে টাকা জমিয়ে কিনেছি এই গাড়ি। যারা আমার সমালোচনা করছে তাদেরও কিন্তু স্বপ্ন আছে। আমি চাই তাদের সবার সব স্বপ্নই পূরণ হোক।’ তিন কোটি টাকার গাড়ি, কোথায় পেলেন এত টাকা? যা বললেন ফারিহা ভিডিও,

এক অদ্ভুত কারণে বিয়ে করতে ভয় পান অভিনেত্রী জয়া আহসান, কারণ জানালেন নি...



এক অদ্ভুত কারণে বিয়ে করতে ভয় পান অভিনেত্রী জয়া আহসান, কারণ জানালেন নিজেই ভিডিও 

ঢাকা ও কলকাতার ছবিতে সমান তালে অভিনয় করে যাচ্ছেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনায়ও করছেন তিনি। সম্প্রতি কলকাতার এবেলা সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন দুই বাংলার এ জনপ্রিয় অভিনেত্রী। সেখানেই জানিয়েছেন নিজেকে নিয়ে নানা অজানা তথ্য। জয়া আহসান বলেন, আসলে বিয়ের কথা সেভাবে এখনও ভাবিনি। একটা ভয় কাজ করে। অনেকদিন ধরে তো স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করছি। তাই ভয়টা আরও বেশি। একবার বিয়ে করে যদি, দু’জনের মিল না হয়! তখন কী হবে? আমি চাই, যখন বিয়েটা করব, তখন সেটা ভেবেচিন্তেই করব। বিয়েটা দীর্ঘস্থায়ী হোক, সেটাই আমার সবচেয়ে বড় চেষ্টা থাকবে। তাই ভুল মানুষকে বিয়ে করতে চাই না। দুই দেশের কাজের ব্যস্ততা নিয়ে তিনি বলেন, মাকে সময় দিতে পারি না বলে একটা অপরাধবোধ কাজ করে। তার চেয়েও খারাপ ব্যাপার হলো নিজেকে সময় দিতে পারি না। তবে আশা করি, সব সামলে নিতে পারব ভবিষ্যতে। এত ব্যস্ততার মাঝেও কিন্তু আমি বেড়িয়ে নিচ্ছি। ওটা না হলে চলবে না। ‘ক্রিসক্রস’ নিয়ে জয়া বলেন, আমার কাছে যখন চরিত্রটা এসেছিল, তখন সেটার অনেক ঘষা-মাজা হয়ে গিয়েছে। স্ক্রিপ্ট পড়ে মনে হয়েছিল, ছবিটা করা যায়। আর যিনি চরিত্রটা নাকচ করেছেন, তিনি অনেক সিনিয়র অভিনেত্রী। আমার খুব পছন্দেরও। তিনি রাজি না-ই হতে পারেন। তবে সেটা আমার কাছে কোনো সমস্যার বিষয় মনে হয়নি। ‘বিজয়া’ নিয়ে বলেন, যখন কোনো ছবিতে অভিনয় করি, সে সময় নিজের সেরাটা দিই। প্রত্যেকটা চরিত্রের সঙ্গে আমার খুব মায়া-মমতা জড়িয়ে থাকে। কিন্তু কাজটা শেষ হয়ে যাওয়ার পর সেটা নিয়ে আমি আর একদম ভাবি না। কারণ জানি, তখন অনেক কিছু আমার হাতে থাকবে না। সম্পাদনা, সংগীত -অনেক রকম ব্যাপার যোগ হয়। মালাটা কীভাবে গাঁথা হচ্ছে, সেটা বেশি জরুরি হয়ে পড়ে। তবে এটুকু বলতে পারি, ‘বিজয়া’য় অভিনয় করার সময় আমি সেভাবে কিছু বুঝতে পারিনি যে, ছবিটা কেমন হতে চলেছে। কিন্তু সম্প্রতি ছবির ডাবিং দেখা পর থেকে আমার বেশ এক্সাইটেড লাগছে। দেখে মনে হলো ছবিটা ‘বিসর্জন’এর চেয়েও অনেক বেশি ঘটনাবহুল। আশা করছি, দর্শকের ভালোই লাগবে। অভিনয়ের পাশাপাশি নিজের প্রযোজনা নিয়ে জয়া বলেন, সব কিছু নিজে হাতে করতে হচ্ছে। আসলে আমাদের দেশে স্ট্রাকচারটা এখানকার চেয়ে অনেকটাই আলাদা। আন্তরিকতাটা থাকলেও এতটা পেশাদার চিন্তাধারা এখনও গড়ে ওঠেনি। আমি কোনোদিন ভাবিনি স্পনসরদের সঙ্গে আমায় কথাবার্তা বলতে হবে। আমার আবার ব্যবসায়িক বুদ্ধি খুবই খারাপ। একদম মাথা কাজ করে না। আগ্রহই নেই। অনেক সময় ভুলভাল বলে দেই। এক অদ্ভুত কারণে বিয়ে করতে ভয় পান অভিনেত্রী জয়া আহসান, কারণ জানালেন নিজেই ভিডিও,

Saturday, August 18, 2018

নেশার জীবন থেকে ফিরে আসা এক তিন্নির অজানা গল্প চোখে জল চলে আসবে ভিডিও



 নেশার জীবন থেকে ফিরে আসা এক তিন্নির অজানা গল্প চোখে জল চলে আসবে ভিডিও 

ক্যারিয়ারের শুরু থেকে তিন্নির ব্যক্তিগত জীবনের উত্থান-পতন কম বেশি অনেকেরই জানা। বিবাহ বিচ্ছেদ, মিডিয়া থেকে আড়াল হওয়া, মাদকের আসক্তি সব মিলেয়ে তার জীবন হয়ে উঠেছিল বিশৃঙ্খল ও বিপর্যস্ত। তবে সেই জীবন থেকে এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে শুরু করেছেন তিন্নি।বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে কানাডার কুইবেক প্রদেশে বসবাস করছেন এ আলোচিত তারকা। একসময় যিনি দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বিনোদন জগত, সেখানে তিনি আজ পুরোই নিশ্চুপ।চলতি বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিন্নির সাম্প্রতিক কালের পোস্ট করা ছবিগুলো তারই প্রমাণ দেয়। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে যেমন গ্ল্যামার আর মাধুর্যতা ছিল তার, তা একটা সময় হারিয়ে গেলেও তিনি আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। ফিরে এসেছে তার সেই গ্ল্যামার। দেশ ছেড়ে কানাডায় গিয়ে জীবনকে সাজিয়েছেন নতুন করে। হারিয়ে যাওয়া সেই রূপলাবন্য অনেকটাই ফিরে পেয়েছেন তিনি।২০০৪ সালে মিস বাংলাদেশ হয়েছিলেন তিন্নি। এরপর মডেলিং ও অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকের মন জয় করে নিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান। ২০০৬ সালে অভিনেতা আদনান ফারুক হিল্লোলকে বিয়ে করেন। তিন্নি-হিল্লোল দম্পতির মেয়ে ওয়ারিশা। ২০০৯ সালে এ তারকা দম্পতি আলাদা হয়ে জান। এরপর মিডিয়া থেকে দূরে সরে পড়েন তিন্নি। ২০১২ সালে তাদের ডিভোর্স হয়। সে সময় মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েন এ অভিনেত্রী। মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রেও চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। ২০১৪ সালে পরিবারের অমতে আদনান হুদা সাদ নামের এক ব্যক্তিকে দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ে করেন। ২০১৬ সালে সেই সম্পর্কেরও ইতি ঘটে। নেশার জীবন থেকে ফিরে আসা এক তিন্নির অজানা গল্প চোখে জল চলে আসবে ভিডিও,

কোথায় কিভাবে দিন কাটাচ্ছে সেই সব অশ্লীল যুগের তারকারা কারো কারো জীবন তো...



কোথায় কিভাবে দিন কাটাচ্ছে সেই সব অশ্লীল যুগের তারকারা কারো কারো জীবন তো উফফ....নিজেই দেখুন  ভিডিও 

অভিনয় শিল্পীদের জন্য দিনশেষে অভিনয়টাই মুখ্য, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। শিল্পগুণ ছাড়া টিকে থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু সেই কথা বেমালুম ভুলে গিয়ে যখন কেউ অশ্লীলতায় মাতে, তখন তাকে কী বলবেন?নব্বইয়ের দশকের পর পরই অশ্লীলতার কালা থাবা এসে পড়ে বাংলা চলচ্চিত্রে। ওই যুগে রমরমা অবস্থা ছিলো নায়িকা মুনমুন, ময়ূরী, পলি, সাহারা, নাসরিন। নায়কদের মধ্যে সোহেল খান, শাহিন আলম, আলেকজান্ডার বো, মেহেদি। বর্তমানে কোথায় এরা, কি অবস্থায় আছেন? এমন কৌতূহল অনেকের মধ্যেই আছে।অশ্লীলতার অভিযোগে এদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন যখন কঠোর হয়ে ওঠে তখনই ধীরে ধীরে তাঁদের ক্যারিয়ারে ভাটা পড়তে শুরু করে। তাদের নিয়ে যেসব প্রযোজক ছবি বানাতেন তারা প্রশাসনের ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে অন্যদিকে সরে যান।মুনমুন: খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মুনমুন আশুলিয়ায় নিজের বাড়িতেই থাকেন। সংসার করার স্বপ্ন নিয়ে দুবার বিয়ে করেন। দুই ঘরে তার দুটি ছেলে সন্তানও আছে। তবে দুই স্বামীই তাকে ত্যাগ করেছেন। বর্তমানে তিনি সিনেমায় আবার ব্যস্ত হচ্ছেন। এই মুহূর্তে তিনি ‘পদ্মার প্রেম’ সিনেমায় অভিনয় করছেন। গত ৫ এপ্রিল থেকে মানিকগঞ্জে শুরু হয়ে প্রথম লটের কাজ শেষ হয়েছে। জানা যায়, বেশ কিছু সিনেমার কাজ হাতে আছে তাঁর। মুক্তির অপেক্ষায় আছে দুটি সিনেমা।ময়ূরী: এককালের ঢাকাই সিনেমার আবেদনময়ী ও সমালোচিত অভিনেত্রী ছিলেন ময়ূরী। অশ্লীলতার অভিযোগে অভিযুক্ত নায়িকাদের শীর্ষে মুনমুনের পরেই ময়ূরীর নাম নেয়া যায়। চলচ্চিত্রের জুনিয়র শিল্পী সেতুর মেয়ে ময়ূরী। একটা সময় এ অভিনেত্রী স্বেচ্ছায় বা অনিচ্ছায় বেশকিছু অশ্লীল সিনেমায় অভিনয় করেছেন। দেশীয় চলচ্চিত্র সুস্থ ধারায় ফিরলে অনেকটাই অন্তরালে চলে যান এ অভিনেত্রী। চলচ্চিত্র সম্পর্কে কথা বলতে না চাইলেও শেষ পর্যন্ত এতোটুকু জানান তিনি চলচ্চিত্রে আর ফিরবেন না। তৃতীয় সংসারে তিনি বেশ ভালোই আছেন। বর্তমানে ধর্মকর্ম ও দুই মেয়েকেই বেশি সময় দিচ্ছেন এ নায়িকা।পলি: পলির ক্যারিয়ারে সুস্থ ধারার সিনেমা নেই বললেই চলে। পলি এখন গুলশানে নিজের ফ্ল্যাটে থাকেন। দুটি যমজসহ তার চার সন্তান রয়েছে। পলি অভিনীত প্রায় ১১৩টি ছবি মুক্তি পেয়েছে। সাহারা: সাহারা পরবর্তীতে ভালো ছবির সঙ্গে যুক্ত হন। শাকিব খানের সঙ্গে জুটি হয়ে বেশকিছু হিট ছবি উপহার দেন। ২০১৩ সাল পর্যন্ত নিয়মিত অভিনয় করেছেন। ওই বছরের শেষদিকে এক প্রযোজককে গোপনে বিয়ে করে চলচ্চিত্র ছাড়েন। নাসরিন: নাসরিন নিয়মিত অভিনয় করে যান। ২০১৩ সালে বিয়ে করে নাসরিনও সংসারী হন। এফডিসির অনুষ্ঠানে তাকে নিয়মিত দেখা যায়।কিছুদিন আগে এক টিভি অনুষ্ঠানেও দেখা গেছে তাকে। অশ্লীলতার দায়ে অভিযুক্ত শাপলা এবং ঝুমকাও বিয়ে করে সংসার করছেন বলে জানা গেছে। মেহেদি: স্বর্ণময় অভিষিক্ত মেহেদি একসময় অশ্লীল চলচ্চিত্রের বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। মেহেদির আসল নাম নাজমুল হক শামীম। ১৯৭৩ সালে মাস্টার শামীম নামে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের জন্ম থেকে জ্বলছি ছবিতে প্রথম কাজ করেন। তবে নায়ক হিসেবে অভিষিক্ত হন তোজাম্মেল হক বকুলের পাগল মন ছবির মাধ্যমে। মুনমুন, ময়ুরীর, ঝুমকার সঙ্গে জুটি হয়ে অসংখ্য অশ্লীল সিনেমায় কাজ করেন। তবে মেহেদি-ঝুমকা জুটি বেশ পরিচিতি পায়। মেহেদি বলেন, এ কাতারে আমার নাম উচ্চারিত হয়, এটা আমি জানি। আমি আলোচনায় নেই বলে শুধু আমাকেই দায়ী করবেন? আমাদের দ্বারা এসব করিয়েছে কে? তারা আজ কোথায়? তারা তো ঠিকই আছে। আমরা কি নিজেদের ইচ্ছাতে অভিনয় করি? আমরা নিজেদের ইচ্ছাতে অভিনয় করিনি। আমাদের পরিচালক ছিলেন, তাদের নির্দেশনায় আমরা শুট করেছি। তারা এখনো সিনেমা করছে।’মেহেদি বিএ পাশ করেন ঢাকার হাবিবুল্লাহ বাহার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে। পারিবারিকভাবে অঢেল সম্পত্তি রয়েছে বলে জানা যায়। বনেদি পরিবারের ছেলে মেহেদিদের পুরান ঢাকায় ব্যবসা রয়েছে। রয়েছে পেট্রোল পাম্প। বিয়ে করেছেন পুরান ঢাকার মেয়ে ফারজানাকে। স্ত্রী গৃহিনী। মেহেদি-ফারজানার ঘরে রয়েছে দুই সন্তান। ছেলে মাজহারুল হক, মেয়ে মেহজাবিন হক ইশরাতের বয়স দশ হয়নি।শাহীন আলম: সে যুগের যে সকল নায়কের নাম উচ্চারিত হয় তাদের মধ্যে শাহীন আলম অন্যতম। ১৯৮৬ সালের নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান শাহীন আলম। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের আগে তিনি মঞ্চ নাটকে কাজ করতেন। বর্তমানে তিনি পুরোদস্তুর কাপড়ের ব্যবসায়ী। ঢাকার গাউসিয়াতে তার নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সকাল সন্ধ্যা সেখানেই কর্মমুখর সময় কাটে তার। জানা যায়, তার শিক্ষাগত যোগ্যতা বিকম, হিসাব বিজ্ঞান, জগন্নাথ কলেজ, ঢাকা।ভালগার নায়কদের মধ্যে সোহেল ছিল অন্যতম। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট একজনের কাছে জানা যায়, সোহেল এখন কার্যত পথে পথে ঘুরে। আয় রোজগারের কোন পথেই তিনি নেই। প্রিন্স, বিপ্লব, আরবাজের অবস্থাও একই রকম। কালেভদ্রে তাদের এফডিসিতে দেখা যায়। সে সময়কার নায়ক থেকে ভিলেন বনে গিয়ে ব্যস্ত থাকতে চেয়েছেন আলেকজান্ডার বো ও অমিত হাসান। কিন্তু খুব বেশি ব্যস্ততা নেই। ড্যানি সিডাক ব্যস্ত হয়েছেন রাজনীতিতে। এই দায় আছে মিশা সওদাগর, ডিপজল, শিবা শানু, ইলিয়াস কোবরা, চিতাদেরও। ভালগার নায়ক-নায়িকাদের পাশাপাশি চুটিয়ে অশ্লীল দৃশ্যে অভিনয় করতেন তাঁরা। বর্তমান সময়ে অবশ্য এদের মধ্যকার কয়েকজন নিজেকে সাধু বলতে চান।তরুণ সংস্কৃতিকর্মী সামিউল বলেন, ‘হলিউড-বলিউডের সিনেমায় গোসল কিংবা বিছানার দৃশ্য থাকে। কিন্তু সেগুলো উপস্থাপনটা ভাল লাগে। কিন্তু বাংলাদেশের এগুলো না চরিত্রের প্রয়োজনে, না দর্শক ধরে রাখার জন্য। শুধুমাত্র প্রযোজক টাকা কামানোর জন্য। তাতে বরং দর্শক কমছে হলে। কোথায় কিভাবে দিন কাটাচ্ছে সেই সব অশ্লীল যুগের তারকারা জানেন? ভিডিও,শাহীন আলম,মেহেদি,মুনমুন, ময়ুরীর, ঝুমকা,পলি,

Friday, August 17, 2018

নিজের স্বামী ওমর সানির চেয়ে সালমান শাহ আমার কাছে অনেক বড় একি বললেন মৌস...



নিজের স্বামী ওমর সানির চেয়ে সালমান শাহ আমার কাছে অনেক বড় একি বললেন মৌসুমী অবাক সানি ভিডিও 

নিজের স্বামী ওমর সানির চেয়ে জনপ্রিয়তার দৌড়ে অমর নায়ক সালমান শাহকে এগিয়ে রাখলেন মৌসুমী। তবে ওমর সানিকে জীবনে চলার পথে সবচেয়ে বড় অবলম্বন, সবচেয়ে বড় বন্ধু বলে দাবি করেন তিনি। সম্প্রতি ‘স্টার নাইট’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।চিত্রনায়িকা মৌসুমী সম্প্রতি পূর্ণ করেছেন চলচ্চিত্র অভিনয় জীবনের ২৫ বছর। এই বিশেষ ক্ষণটিকে স্মরণীয় করে রাখতেই অনুষ্ঠানটিতে আমন্ত্রণ জানানো হয় মৌসুমীকে। অনুষ্ঠানের বিভিন্ন পর্যায়ে একের পর এক সারপ্রাইজ পেয়ে মৌসুমী অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন।ক্যারিয়ারের সঙ্গে, জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা কিছু মানুষের মন্তব্য ও ভিডিওবার্তা দেখে আবেগ সামলাতে পারেননি মৌসুমী। জনপ্রিয় উপস্থাপিকা মারিয়া নূর-এর সঙ্গে কথোকথনে মৌসুমী নিজের লেখা কবিতা আবৃত্তি করেন, গান গেয়ে শোনান।আলাপচারিতার ফাঁকেই উঠে আসে বিভিন্ন তথ্য।তিনি আরও জানান, সমাজের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে উপকার হয় এমন যে কোনও কাজে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হলে তিনি সেখানে যুক্ত হতে চান। তবে সক্রিয় রাজনীতিতে সহসাই জড়িয়ে পড়ার কোনও ইচ্ছা তার নাই।গল্পচ্ছলে মৌসুমী বলেন, শাবনূর আর তার মধ্যে শাবনূর সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের রজত জয়ন্তী উদযাপনের কেক কাটেন মৌসুমী।রুম্মান রশীদ খান-এর গ্রন্থনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন অজয় পোদ্দার। ঈদের দিন রাত ৮টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে অনুষ্ঠানটি প্রচার হবে।নিজের স্বামী ওমর সানির চেয়ে সালমান শাহ আমার কাছে অনেক বড় একি বললেন মৌসুমী অবাক সানি ভিডিও,শাবনূর,

নতুন করে প্রেমে মজেছেন মাহিয়া মাহি যার জন্য চলচিত্রকে বিদায় জানালেন ভিডিও



নতুন করে প্রেমে মজেছেন মাহিয়া মাহি যার জন্য চলচিত্রকে বিদায় জানালেন ভিডিও 

চলচ্চিত্র অঙ্গনের এ সময়ের তুমুল আলোচিত বিষয় নায়িকা মাহিয়া মাহির প্রস্থান কাহিনী। আর এ আলোচনার সূত্রপাত ফেসবুকে নাম্বার ওয়ান নায়িকার স্ট্যাটাস থেকে। সেখানে মাহি জানিয়েছেন, অগ্নি-২ হবে তার অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র।অনেকেই বলছেন অভিমান করেই নাকি অগ্নিকন্যা ঢালিউডকে টা টা দিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ বলছেন প্রেমঘটিত কারণেই চলচ্চিত্র ছাড়তে হচ্ছে মাহিকে। রোমান্টিক-অ্যাকশন দুধরনের ছবিতেই সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন মাহিয়া মাহি। ভালোবাসার রং, পোড়ামন, অগ্নি, দেশা দ্য লিডার, হানিমুন, রোমিও বনাম জুলিয়েট ইত্যাদি ছবিগুলোর দর্শকপ্রিয়তা ছিল তুঙ্গে। একের পর এক সিঁড়ি টপকে উপরে ওঠার এমন স্বর্ণালী সময়ে মাহির ঘোষণা দিয়ে চলচ্চিত্র ছাড়াটা সবাইকে ভাবাবে এটাই স্বাভাবিক।তবে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে মাহি বলেন, চলচ্চিত্রে অভিনয় করব না। আপাতত পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চাই। যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির চেষ্টা করছি।এদিকে, ফেসবুকে মাহিয়া মাহির বিভিন্ন সময়ে পোস্ট করা স্ট্যাটাস দেখে অনেকেই বলছেন, মাহি আসলে কঠিন প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন। প্রেমের টানেই ঢালিউডকে বিদায় জানাতে হচ্ছে তাকে। পাঠকদের জন্য সেইসব ফেসবুক স্ট্যাটাসের কয়েকটা তুলে ধরা হলো:২২ জানুয়ারি মাহি লিখেছেন, ‘তুমি ফোন করে চুপ করে থাকলেও ভাললাগে। হোয়াই এত্ত ভাললাগে?’২৩ জানুয়ারি লিখেছেন, ‘মনের মাঝে তুমি আছো।’২৬ জানুয়ারির স্ট্যাটাসটা এরকম…”অসম্ভব কুৎসিত একটা মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় যদি খেয়াল করে অনেক দূরে দাঁড়িয়ে একটা ছেলে তার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছে শুধু তাকে এক পলক দেখার জন্য তাহলে? প্রচণ্ড বাজে সময়ে মেয়েটা যখন একা বসে কাঁদছিল ঠিক তখন যদি একজন পাশে এসে বসে চোখের পানি মুছে দিয়ে বলে ‘আমি আছিতো’ তাহলে? তখন বুকের ভেতর একটা ছোট্ট পাখি জন্ম নিবে, পাখিটার নাম হবে ‘মায়া’… পাখিটা আস্তে আস্তে বড় হবে, বুকের খাঁচায় পাখিটাকে যত্ন করতে পারলে পাখিটা বড় হবে।পাখিটা বড় হলে তার নাম হবে ‘ভালবাসা’। একবার ‘মায়া’ নামের পাখিটাকে পুষে ‘ভালবাসা’ বানিয়ে ফেললে পাখিটাকে সহজে বিদায় করার উপায় নেই.. বুকের খাঁচা খুলে দিলেও সে উড়ে যাবে না। ‘কষ্ট’ নামের বুলেট দিয়ে তাকে ঝাঁঝরা করে দিতে হয় শেষে। তবু সে মরে না। ‘ভালবাসা’ যদি নাই চাও তাহলে ‘মায়া’টাকেই জন্মাতে দিও না একদম শুরুতেই.. বুকের খাঁচাটা না হয় শূন্যই থাক…।”২৭ জানুয়ারির স্ট্যাটাস: “কেন এত্ত আহ্লাদ করে কষ্ট পাওয়া।” পরের দিন লিখলেন, “ভালবাসা তুমি ভাল থেক তোমার ভালবাসার কাছে। আমার ভালবাসাকে কবর দিয়ে এলাম এইত এই ভোরবেলায় সবার অজান্তে খুব গোপনে।”২৯ জানুয়ারি লিখলেন, “অনেকগুলো দিন তুমি ঘোরের ভেতর থাকবে, তার পর একদিন তোমার ঘোর কাটবে আর তুমি একলা হয়ে যাবে… বাকিটুকু জীবন তুমি একলাই কাটাবে… একটা মাহিহীন জীবন… আর এটাই তোমার শাস্তি।” একই দিন আরেকটি স্ট্যাটাসে লেখেন, “ঠিক আজ থেকে তোমার ওপর আমার আর কোনো অভিযোগ নেই। কারণ, গতকাল পর্যন্ত আমার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ তুমি ছিলে, আমার থেকেও বেশি প্রিয় আর আপন ছিলে, আমার থেকেও বেশি ভালবাসার মানুষ ছিলে… কিন্তু এখন আমার জন্য সবচেয়ে এবং একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হলাম ‘আমি’ আর আমার ‘পরিবার’…।”এরপর ৩০ জানুয়ারি লিখলেন সেই ঘোষণার কথা যা থেকে এতো আলোচনা-সমালোচনার শুরু। তিনি লিখেছেন, “অগ্নি-টু আমার শেষ ছবি। আমি আমেরিকা যাচ্ছি। জানি না, সবার সঙ্গে আবার কবে দেখা হবে। সবাইকে অনেক মিস করব।”২০১২ সালে জাজ মাল্টিমিডিয়ার ‘ভালোবাসার রং’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ঢালিউডে পা রাখেন জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি। সর্বশেষ দুই বাংলায় মুক্তি পেয়েছে মাহি অভিনীত যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র ‘রোমিও বনাম জুলিয়েট’। দু’দিন পর ৬ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পাওয়ার কথা ‘বিগ ব্রাদার’ ছবিটি।অগ্নি-২ ছবির শ্যুটিং চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ব্যাংককে শুরু হবে বলে জানা গেছে। এতে মাহির বিপরীতে কাজ করবেন কলকাতার নায়ক ওম। ছবিটির পরিচালক ইফতেখার চৌধুরী। নতুন করে প্রেমে মজেছেন মাহিয়া মাহি যার জন্য চলচিত্রকে বিদায় জানালেন ভিডিও,রোমিও বনাম জুলিয়েট,

Thursday, August 16, 2018

ভারতের জনপ্রিয় তারকাদের বাড়ির বিদ্যুৎ বিল কত, জানলে আকাশ থেকে পড়বেন! ...



ভারতের জনপ্রিয় তারকাদের বাড়ির বিদ্যুৎ বিল কত, জানলে আকাশ থেকে পড়বেন! ভিডিও 

রুপালি পর্দার তারকারা তাদের সৌন্দর্যের পেছনেই সবচেয়ে বেশি খরচ করেন এমনটাই ধারণা সবার।তবে তারকাদের জীবনযাপনের অন্যান্য উপকরণে যে এর চেয়েও বেশি অর্থ চলে যায় তা হয়ত অনেকেরই অজানা।বলিউডের তারকারা তাদের বাড়ির পেছনে উড়িয়েছেন বিপুল পরিমাণে অর্থ সে কথাও এসেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে।এবার ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে প্রকাশ হলো বলিউডের সেরা কয়েকজন তারকা তাদের বিলাশবহুল বাড়ির বিদ্যুতের জন্য কেমন খরচ করেন সে অঙ্ক:অমিতাভ বচ্চন: বলিউড শাহেনশাহ বিগ-বি অমিতাভ বচ্চন তার বান্দ্রার বাড়ির আশপাশে সবসময় ভক্ত অনুরাগীরা ভিড় জমান । কেউ কেউ নাকি এসেও থেকে যেতে চান সেখানে। অমিতাভের বাড়ির প্রতি মাসের বিদ্যুত বিল ভারতীয় মুদ্রায় ২২ লক্ষ টাকার নিচে যেতেই চায়না।শাহরুখ খান: কিং খানের বাড়ি ‘মান্নাত’ মুম্বাইয়ের বান্দ্রার ‘ভিউ পয়েন্ট’ এ। এ বাড়িকে ঘিরে ভক্ত অনুরাগীরা ভিড় জমিয়ে রাখে সবসময়। প্রতি মাসে শাহরুখ খানকে তার মান্নাত বাড়ির জন্য বিদ্যুৎ বিল গুনতে হয় ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৪৩ লক্ষ টাকা!সালমান খান: বলিউড ভাইজান সালমান খানের বাড়িতে সদস্য সংখ্যা প্রচুর। নিজের এই স্বপ্নপুরীর পেছনে তার প্রতি মাসে বিদ্যুৎ বিল গুনতে হয় ভারতীয় মুদ্রায় ২৩ লক্ষ টাকা!দীপিকা পাড়ুকোন: এপার্টমেন্ট ভক্ত বলিউড কুইন দীপিকা পাড়ুকোন। পৃথিবীর নানা প্রান্তে নিজস্ব অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে তার। তবে শুধুমাত্র মুম্বাইয়ের বাড়ির বিদ্যুত বিলের পেছনে দীপিকার খরচ হয় ১৩ লক্ষ টাকা!সাইফ আলি খান: বলিউডের ছোট নবাব সাইফ আলি খান। সঙ্গে স্ত্রী বলিউডের আরে জনপ্রিয় তারকা কারিনা কাপুর। এ তারকা দম্পতি থাকেন তাদের পতৌদির প্রাসাদে।তাদের এ বাড়িতে বিদ্যুত খরচ প্রতি মাসে ৩০ লক্ষ টাকার আশপাশেই ঘোরাফেরা করে।আমির খান: বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট অপচয় একেবারেই পছন্দ করেন না। রুপালি পর্দার মতো বাস্তবেও তাকে একটু বেশি সচেতন হতে দেথা যায়। তাই অন্যদের তুলনায় আমিরের বাড়ির বিদ্যুতের বিলের খরচ বেশ কম। প্রতি মাসে তার বাড়ির বিদ্যুত বিল আসে নয় লক্ষ টাকার মতো! ভারতের জনপ্রিয় তারকাদের বাড়ির বিদ্যুৎ বিল কত, জানলে আকাশ থেকে পড়বেন! ভিডিও,দীপিকা পাড়ুকোন,সাইফ আলি খান,শাহরুখ খান,অমিতাভ বচ্চন,

হঠাৎ করে মাহির পেছনে লাগলো জায়েদ খান কিন্তু কেন ভিডিও



হঠাৎ করে মাহির পেছনে লাগলো জায়েদ খান কিন্তু কেন ভিডিও 

মাহিয়া মাহি অভিনীত ‘তুই শুধু আমার’ ছবিতে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা মানা হয়নি বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশে যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্রের প্রিভিউ কমিটির সদস্য জায়েদ খান। তাই কমিটির কাছ থেকে অনাপত্তিপত্র পায়নি চলচ্চিত্রটি। ছবিটিকে অনাপত্তিপত্র দেওয়ার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করেছে বাংলাদেশ অংশের প্রযোজক ও পরিচালক অনন্য মামুন। যৌথ প্রযোজনা প্রিভিউ কমিটির সদস্য জায়েদ খান বলেন, ‘আমরা প্রথমে একবার ছবিটি দেখে বাদ দিয়েছি। অনন্য মামুন আবারও আবেদন করার পর আমরা দ্বিতীয়বার ছবিটি দেখি। সেখানে যৌথ প্রযোজনা প্রিভিউ কমিটির সাতজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সবাই বলেছেন, ছবিটি কলকাতার একটি লোকাল প্রোডাকশন। যৌথ প্রযোজনার নিয়ম অনুযায়ী শিল্পী, লোকেশন, টেকনিশিয়ান, এমনকি কৃষ্টি-কালচারও অর্ধেক হতে হবে। তার কিছুই ছিল না এই ছবিতে। দেখে মনে হবে এটি কলকাতার ছবি।’কমিটির অনড় অবস্থান নিয়ে ছবিটির পরিচালক অনন্য মামুন বলেন, ‘যৌথ প্রযোজনার নিয়ম হলো কোনো ছবি শুরু করতে চাইলে তার চিত্রনাট্য দেখিয়ে আগে অনুমতি নিতে হয়। আমি এই ছবিটি নির্মাণ করার আগে যৌথ প্রযোজনার প্রিভিউ কমিটি থেকে চিত্রনাট্য অনুমোদন নিয়ে ছবিটি শুরু করি। পুরো ছবির গল্পটাই ছিল লন্ডনের একটি গল্প। মাত্র পাঁচ দিনের মতো কলকাতায় শুটিং হয়েছে। এখন লন্ডনের শুটিং তো আমি ঢাকায় করতে পারব না।’দেশের বাইরে শুটিং নিয়ে মামুন বলেন, ‘আসলে আমি ২০১৭ সালে ছবির শুটিংয়ের জন্য প্রিভিউ কমিটিতে আবেদন করেছিলাম। আবেদন করার সময় শিল্পীদের শিডিউলসহ আবেদন করেছি। কিন্তু শুটিং করার অনুমতি পেয়েছি তারও ছয় মাস পরে। যেহেতু আমার শিল্পী দুই দেশের, তাই বারবার তাঁদের শিডিউল মেলানো সম্ভব নয়। তাই বাধ্য হয়ে আমি কলকাতায় পাঁচ দিন শুটিং করেছি। চেয়েছিলাম তিন দিন ঢাকায় শুটিং করব আর কলকাতায় দুদিন। কিন্তু সেটি হয়নি।’শিল্পীদের নিয়ে মামুন আরো বলেন, ‘আমি অনেক শিল্পীই বাংলাদেশের ব্যবহার করেছি। শুধু আমান রেজার ভিসা জটিলতায় তিনি কাজ করতে পারেননি। তারপরও আমরা বাংলাদেশের অন্য একাধিক শিল্পীকে নিয়ে কাজ করেছি।’মামুন বলেন, ‘আমি এরই মধ্যে ছবিতে অনেক টাকা লগ্নি করেছি। ঈদে ছবিটি কলকাতায় মুক্তি পাচ্ছে। সেই হিসেবে কলকাতার প্রযোজক তাঁর টাকা উঠিয়ে নেবেন। কিন্তু ছবিটি যদি আমি বাংলাদেশে মুক্তি দিতে না পারি, তা হলে আমি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবো। তাই আমি তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি, বিশেষভাবে আমার এই ছবিটি বিবেচনা করার জন্য।’বাংলাদেশ অংশের প্রযোজনা করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান অ্যাকশন কাট এন্টারটেইনমেন্ট। কলকাতার অংশে এস কে মুভিজ। অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের মাহিয়া মাহি, সৈয়দ হাসান ইমাম, শাহেদ আলী ও রেবেকা। ভারতের সোহম ও ওম কাজ করেছেন এই ছবিতে। হঠাৎ করে মাহির পেছনে লাগলো জায়েদ খান কিন্তু কেন ভিডিও,তুই শুধু আমার,সোহম,

Tuesday, August 14, 2018

কারওয়ান বাজারে সবজির আড়তে চলছে ইরানি ছবির শুটিং ভিডিও



কারওয়ান বাজারে সবজির আড়তে চলছে ইরানি ছবির শুটিং ভিডিও 

রাজধানীর ব্যস্ততম এলাকা কারওয়ান বাজারের সবজির আড়তে চলছে ইরানি ছবির শুটিং। ছবির নাম ‘শাবি কে মহ কমেল শোদ’ বাংলায় অর্থ দাঁড়ায় ‘যে রাতে চাঁদ পূর্ণতা পেয়েছিল’।শুটিং ইউনিটের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায় শুধু কারওয়ান বাজার নয়, নিউ মার্কেটসহ ঢাকার কয়েকটি লোকশনে চলছে এই ছবির শুটিং। চলবে মঙ্গলবার পর্যন্ত।শুধু বাংলাদেশ নয়, এই ছবিটির দৃশ্যধারণ করা হবে ইরান ও পাকিস্তানে। গল্পের প্রয়োজনে বাংলাদেশে এটির শুটিং হচ্ছে বলে জানান ছবিটির উপদেষ্টা মুমিত আল রশিদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশে এই ছবির বিশ ভাগ শুটিং হবে। তারপরেই শুটিং হবে পাকিস্তানে।‘শাবি কে মহ কমেল শোদ’ একটি রোমান্টিক গল্পের ছবি। ছবিটি নির্মাণ করছেন নার্গিস অবইয়ার। বাংলাদেশেও মুক্তি দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছবিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন এলনাজ শাকেরদুস্ত, হুতান শাকিবা, ফেরেশতে সাদরে উরাফায়ি।ইরানি নির্মাতাদের মধ্যে অন্যতম নার্গিস আবইয়ার। গেল ৯০তম অস্কার অ্যাওয়ার্ড-এর আসরে বিদেশি ভাষার ছবির শাখায় অন্যান্য দেশের ছবির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেছে ইরান-ইরাক যুদ্ধ নিয়ে তার তৈরি ‘ব্রেথ’। ছবিতে একটি শিশুর সুন্দর কল্পনা জগত দেখানো হয় এবং সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় ১৯৮০ সালের ইরাক-ইরান যুদ্ধের অশান্তিতে। ছবিটি প্রযোজনা করেছিলেন নার্গিস আবইয়ারের স্বামী মোহাম্মাদ হোসেইন কাশেমি।ব্রেথ ছাড়াও নার্গিস নির্মাণ করেছেন অবজেক্ট ইন মিরর এবং ট্র‌্যাক ১২৩ নামের দুটি ফিচার ফিল্ম। এছাড়া আছে বেশ কয়েকটি ডকুফিল্ম। এরমধ্যে ওয়ান ডে আফটার দ্য টেন ডে, দ্য এন্ড ডে এবং কাইন্ড ডেড এন্ড উল্লেখযোগ্য। কারওয়ান বাজারে সবজির আড়তে চলছে ইরানি ছবির শুটিং ভিডিও,

সত্যিই ভয়ঙ্কর মাটি খুঁড়তেই বের হয়ে এল দানবীয় পা! আর এটা কিসের পা দেখ...



সত্যিই ভয়ঙ্কর মাটি খুঁড়তেই বের হয়ে এল দানবীয় পা! আর এটা কিসের পা দেখলে গাঁ শিউরে উঠবে ভিডিও 

সবার চোখের আড়ালে মাটির নীচেই বেড়ে উঠেছিল এই 'দানবীয় পা'। মাটি থেকে সেটাকে তোলার পর আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয়ে গেল কৃষক দম্পতির! রীতিমতো মানুষের পা! পাঁচটি আঙুলও আছে এতে। দক্ষিণ ব্রাজিলের সান্তা কান্তারিনা প্রদেশের মেলেইরো শহরে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম মিরর। তাহলে ঘটনাটি ঠিক কী?মারলি এবং পাউলো চিকুইনেল নামের এই কৃষক দম্পতি তাঁদের আলু ক্ষেত থেকেই উদ্ধার করেছেন ৮ কেজি ওজনের এই 'পা'। এটি কোনো অজানা প্রাণীর জীবাশ্ম নয়, এই 'পা' আসলে একটি অস্বাভাবিক আলু। পাঁচটি আঙুল, পায়ের পাতা, এবং গোড়ালি সমেত পুরোপুরি একটি মানুষের পা। তার গায়ে শিকড় এমনভাবে ছড়িয়ে রয়েছে সেগুলোকে মানুষের পায়ের লোমের মতোই লাগছে! চিকুইনেল দম্পতি নিজেদের জন্যই কৃষিকাজ করেন। বাড়ির পিছনেই তাঁদের খামার। সেখানেই জন্মেছে এই বিচিত্র আলু।   সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মরালি বলেছেন, তাদের কৃষিজীবনের অভিজ্ঞাতায় এই ঘটনা নজিরবিহীন। এই আলুটিকে তারা খাওয়ার বদলে প্রদর্শনীতে রাখতেই বেশি আগ্রহী। সেই সঙ্গে তিনি একথাও স্বীকার করেছেন যে, আলুটিকে মাটি খুঁড়ে তোলার পরে তারা রীতিমতো ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন। সত্যিই ভয়ঙ্কর মাটি খুঁড়তেই বের হয়ে এল দানবীয় পা! আর এটা কিসের পা দেখলে গাঁ শিউরে উঠবে ভিডিও,

ঈদের দিনও এক টুকরো মাংস না পাওয়া দু’ভাই এবার সবচেয়ে বড় গরুটি কোরবানি ...



ঈদের দিনও এক টুকরো মাংস না পাওয়া দু’ভাই এবার সবচেয়ে বড় গরুটি কোরবানি দিচ্ছে ভিডিও 

ফজলুর রহমান সরদার (৫৫)। যশোরের শার্শা উপজেলার শিয়ালকোনা গাতিপাড়া গ্রামের দীন আলি সরদারের ছেলে। তিন ভায়ের মধ্যে সে দ্বিতীয়। ছোট ভাই আলাদা সংসার করলেও তিনি ও তার বড় ভাই বাবলুর রহমান সরদারের এক সংসারেই বসবাস। এ বছর শার্শা উপজেলায় এককভাবে সবচেয়ে বড় গরু ও ছাগল কোরবানির জন্য প্রস্তুত করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এই দুই ভাই। প্রতিদিন মানুষ এই গরু দেখতে ভিড় করছেন তাদের বাড়িতে।স্মৃতিচারণ করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফজলুর রহমান বলেন, ‘১৯৯৬ সাল। আমরা দু’ভাই ভ্যান চালিয়ে কোনো রকম সংসার চালাতাম। ঈদের দিনও আমরা ভ্যান চালাইছি, না হলে চাল কেনা হতো না। ভ্যান চালিয়ে স্কুল মাঠে গেলাম মিসকিনের গোস্ত আনতে। কিন্তু দেরি হওয়ায় গোস্ত না দিয়ে মাতবররা আমাদের দুই ভাইকে মেরে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়। ওই বছর সন্তানদের মুখে একটুকরো গোস্তও তুলে দিতি পারিনি।’‘২২ বছর আগে কোরবানির গোস্ত না পেয়ে ফিরে এসে আল্লাহর কাছে কান্নাকাটি করে বলেছিলাম আগামী বছর যাতে আমরা কোরবানি দিতে পারি সেই ক্ষমতা আমাদের দিও। মহান আল্লাহ আমাদের কথা শুনেছেন। পরের বছর দুই ভাই ভ্যান চালিয়ে টাকা জমিয়ে একটা ছাগল কোরবানি দিয়েছিলাম। তারপর থেকে আল্লাহর রহমতে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এখন প্রতিবছর কোরবানি দিই। চার-পাঁচ কেজি গোস্ত রেখে বাকি গোস্ত আত্মীয় স্বজন, প্রতিবেশী ও গ্রামবাসীর মধ্যে বিলিয়ে দিই’ বলছিলেন ফজলুর।ফজলুর বলেন, এবার কোরবানির জন্য একটি গরু ও একটি ছাগল প্রস্তুত করেছি। গরুটির ১৬ থেকে ১৭ মণ আর ছাগলটির ৫০ কেজির মতো মাংস হবে।এক বছর আগে কেনা গরুটিকে সন্তানের মতো লালন পালন করছেন ফজলুরের স্ত্রী আনিছা বেগম ও ভাবি কল্পনা বেগম।কল্পনা বেগম বলেন, ‘এত বড় গরু বাইরি (বাইরে) বের করা যায় না। তাই গোয়াল ঘরের মধ্যে রেখেই পুষছি। প্রতিদিন গরুর গা (শরীর) ধুয়াই। খাবার দেই। ভালোই লাগে।’একজন ভ্যানচালক হয়ে আজ তাদের উত্থানের পেছনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে ফজলুর বলেন, কুড়ি বছর আগে দুইভাই পরামর্শ করে সংসারে সুখ আনতে শেষ সম্বল জমিতে লাগানো গাছগুলো বিক্রি করি। ওই টাকা দিয়ে বড় ভাইকে মালয়েশিয়া পাঠাই। পরে বড় ভাই আমার বড় ছেলে নুরুন্নবীকেও মালয়েশিয়া নিয়ে যায়। এর পর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আল্লাহ আমাদের সবকিছু পূরণ করেছেন। আমরা এখন সুখি পরিবার।ফজলুর বাড়িতে তাদের কোরবানির বড় গরু ও ছাগল দেখতে আসা নজরুল, আলামিন ও কুদ্দুস বলেন, উপজেলায় কোনো বছরই এত বড় গরু-ছাগল কোরবানির খবর শুনিনি। তাই এখানে দেখতে এসেছি। ঈদের দিনও এক টুকরো মাংস না পাওয়া দু’ভাই এবার সবচেয়ে বড় গরুটি কোরবানি দিচ্ছে ভিডিও,

শাকিবের সাথে ছবি করা নিয়ে বুবলীর সাথে ঝামেলা যা বললেন ফারিহা ভিডিও



শাকিবের সাথে ছবি করা নিয়ে বুবলীর সাথে ঝামেলা যা বললেন ফারিহা ভিডিও 

বাংলাদেশের জাজ মাল্টিমিডিয়া আর ভারতের এসকে মুভিজের হাত ধরে ২০১৫ সালে যৌথ প্রযোজনার ‘আশিকী’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ছোট পর্দার তারকা নুসরাত ফারিয়ার। প্রথম ছবিতেই আলোচনায় আসেন উপস্থাপনা থেকে চলচ্চিত্রে আসা এই তারকা। এরপর যৌথ প্রযোজনার ‘হিরো ৪২০’, ‘বাদশা’, ‘বস ২’, ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’ এবং জাজ মাল্টিমিডিয়ার একক ছবি ‘ধ্যাততেরিকি’ ও ‘প্রেমী ও প্রেমী’তে অভিনয় করেছেন। এবারই প্রথম এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বাইরে অভিনয় করতে যাচ্ছেন তিনি। সম্প্রতি শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত ‘শাহেনশাহ’ ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। ছবিতে তাঁর নায়ক শাকিব খান। পরিচালনা করবেন শামীম আহমেদ রনী। ২৮ আগস্ট থেকে ছবিটির শুটিং শুরু হওয়ার কথা আছে। জাজের বাইরে প্রথম ছবি, শাকিবের সঙ্গে প্রথম অভিনয় আর কলকাতার ছবি নিয়ে কথা বলেছেন বড় পর্দার এই তারকা।জাজ মাল্টিমিডিয়ার সঙ্গে আপনার পাঁচ বছরের চুক্তি আছে। তিন বছরের মাথায় অন্য প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছেন। সমস্যা হবে? না। জাজ মাল্টিমিডিয়ার সঙ্গে আলোচনা করেই শাপলা মিডিয়ার ছবিতে চুক্তি সই করেছি। তা ছাড়া পাঁচ বছরের মধ্যে অন্য কোথাও কাজ করতে পারব না, জাজের সঙ্গে এ ধরনের কোনো লিখিত চুক্তি হয়নি। এটি মৌখিকভাবে বলা হয়েছিল। তবে অভিনয়ে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে পাঁচ বছর শেষ হওয়ার আগেই যেকোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ভালো প্রজেক্টে কাজ করার বাধা ছিল না। এরই মধ্যে কলকাতা আর এখানকার বড় বড় তারকার সঙ্গে কাজ করে নিজেকে তৈরি করতে পেরেছি। এখন অন্য কোথাও কাজে বাধা নেই।‘শাহেনশাহ’ ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর জাজ মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ কিছু বলেছেন? হ্যাঁ, তিনি আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। শাকিব খানের বিপরীতে বড় বাজেটের ছবিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি জেনে খুশি হয়েছেন। বলেছেন, আমি যেন ভালো কাজ করার মধ্য দিয়ে জাজ মাল্টিমিডিয়ার সুনামকে অক্ষুণ্ন রাখি। শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করছি, খবরটা শুনে কলকাতার জনপ্রিয় তারকা জিৎ আমাকে ফোন করেছেন।Eprothomalo জিৎ কী বলেছেন?  অভিনন্দন জানিয়েছেন। এভাবে বড় তারকার সঙ্গে বেছে বেছে বড় বাজেটের ছবিতে কাজ করার জন্য উৎসাহিত করেছেন। জিতের সঙ্গে ‘বাদশা’, ‘বস ২’ আর ‘ইন্সপেক্টর নটি কে’ ছবিতে অভিনয় করেছি। তিনি কিন্তু সব সময়ই আমাকে ভালো কাজের ব্যাপারে উৎসাহ দেন।‘শাহেনশাহ’ ছবিতে দেশের শীর্ষ নায়ক শাকিব খানের বিপরীতে কাজ করবেন। কেমন লাগছে? শাকিব খান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় চিত্রনায়ক। ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও তিনি এখন সমান জনপ্রিয়। তাঁর সঙ্গে প্রথম কাজ করব। আমি খুবই খুশি। শাকিব খান নাচ, অভিনয়—দুটোতেই সমান পারদর্শী। তাই তাঁর সঙ্গে কাজ করব, কিছুটা তো ভয় আছেই।ছবির গল্প শুনেছেন?শুনেছি। চিত্রনাট্য এখনো হাতে পাইনি। রোমান্টিক অ্যাকশন ধাঁচের গল্প। শাকিব খানই শাহেনশাহ। এই শাহেনশাহকে ঘিরে আছে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি চরিত্র। তার মধ্যে একটি চরিত্র আমার। আপাতত এটুকুই বলতে পারি।ছবিতে আরও একজন নায়িকা আছেন? পার্শ্বচরিত্রের একজন নায়িকা আছেন। তবে পরিচালক যেভাবে বলেছেন, তাতে ছবির মূল নায়িকা আমি।কোথায় শুটিং হবে?২৭ আগস্ট ছবির মহরত। ২৮ আগস্ট থেকে টানা শুটিং। প্রথম কয়েক দিন ঢাকাতেই কাজ হবে। তবে বেশির ভাগ কাজ হবে ভারতের হায়দরাবাদের রামুজি ফিল্ম সিটিতে। আর গানগুলোর শুটিং হবে থাইল্যান্ডে।পরপর কয়েকটি ছবিতে শাকিব খানের নায়িকা ছিলেন বুবলী। হঠাৎ আপনি শাকিব খানের নায়িকা হয়েছেন। তাতে বুবলীর সঙ্গে আপনার কোনো ঝামেলা হবে? না না, বুবলীর সঙ্গে কেন ঝামেলা হবে? দেশের একজন জনপ্রিয় তারকা সর্বজনীন হওয়া উচিত। ছবিতে চরিত্রের প্রয়োজনে কিংবা নির্মাতারা যদি মনে করেন, তাহলে শাকিব খানের বিপরীতে অন্য নায়িকারা অভিনয় করতেই পারেন। আমি মনে করি, তারকারা একে অপরের সঙ্গে মিলেমিশে জুটি হয়ে কাজ করলে নতুন স্বাদের ছবি তৈরি হবে। দর্শকও ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের ছবি দেখার সুযোগ পাবেন। পরিচালকেরা নতুন নতুন গল্পের ছবি তৈরিতে উৎসাহিত হবেন।কলকাতার নতুন কোনো ছবিতে আপনাকে দেখা যাবে? হ্যাঁ, দুটি ছবিতে কাজের ব্যাপারে কথা হয়েছে। আলোচনা চূড়ান্ত। আগামী ডিসেম্বর মাসে শুটিং শুরু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এর মধ্যে একটি ছবিতে বলিউডের কয়েকজন তারকা অভিনয় করবেন। তবে এ ব্যাপারে এখনই কিছু বলতে চাইছি না। শাকিবের সাথে ছবি করা নিয়ে বুবলীর সাথে ঝামেলা যা বললেন ফারিহা ভিডিও,বস ২,শাহেনশাহ,বাদশা,ইন্সপেক্টর নটি কে,

Saturday, August 11, 2018

সত্যিই এটা কি সম্ভব এখনো ৫০ পয়সায় সিঙাড়া, এক টাকায় পরোটা! কিন্তু এটা...



সত্যিই এটা কি সম্ভব এখনো ৫০ পয়সায় সিঙাড়া, এক টাকায় পরোটা! কিন্তু এটা সত্যি দেখুন ভিডিওটি 

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন নাভিশ্বাস মানুষের তখন ব্যতিক্রমী এক দোকানির নাম মালেক বিশ্বাস। গত ৩০ বছরেরও অধিক সময় ধরে সিঙাড়া, পরোটা আর আলুর চপের দোকান চালাচ্ছেন তিনি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তিনি শুরু থেকেই দোকানে পরোটা এক টাকা আর সিঙাড়া বিক্রি করছেন ৫০ পয়সায়। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়লেও বাড়েনি মালেকের দোকানের সিঙাড়া আর পরোটার দাম।সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভোমরা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর বাজারে প্রতিষ্ঠিত এ দোকানটি স্থানীয়দের কাছে ‘আট আনার দোকান’ নামে পরিচিত। এলাকার মানুষ দোকানি মালেক বিশ্বাকে একজন সৎ ও সহজ সরল লোক হিসেবেই জানেন। এই আট আনার দোকানে এক টাকার পরোটা, আলুর চপ আর ৫০ পয়সার সিঙাড়া খেতে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন অনেকেই। এলাকায় বেশ চাহিদাও রয়েছে এই দোকানের পণ্যের। শ্রীরামপুর বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা জানান, গত ৩০ বছরেরও অধিক সময় ধরে তিনি দোকানটি পরিচালনা করছেন। যেখানে ৫০ পয়সার সিঙাড়া এবং এক টাকার পরোটা ও আলুর চপ বিক্রি করা হয়। ক্রমান্বয়ে জিনিসপত্র ও খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়লেও বাড়েনি এই দোকানের পণ্যের দাম। দোকানটি মুত্যুকাল পর্যন্ত চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়ে মালেক বিশ্বাস বলেন, মালপত্রের দাম যতই বাড়ুক আমার দোকানের সিঙাড়া, আলুর চপ আর পরোটার দাম বাড়বে না। সীমিত লাভ হয়। তবে তাতেই আমি খুশি। অনেক আগে এই দোকানের ব্যবসার লাভের টাকা দিয়ে কিছু জমি কিনেছিলাম, সেই জমির ইজারা আর ফসলে সংসার চলে। ব্যবসাটা ধরে রেখেছি ভক্তি আর শ্রদ্ধার কারণে। সত্যিই এটা কি সম্ভব এখনো ৫০ পয়সায় সিঙাড়া, এক টাকায় পরোটা! কিন্তু এটা সত্যি দেখুন ভিডিওটি,

‘নিষিদ্ধ’ হবার পর এবার সারিকা নিখোঁজ দেখুন ভিডিও



‘নিষিদ্ধ’ হবার পর এবার সারিকা নিখোঁজ? দেখুন ভিডিও 

ফোন নম্বর বন্ধ। ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ কোনো মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে না। ফেসবুকে হঠাৎ উঁকি দিলেও ম্যাসেঞ্জারে পাঠানো প্রশ্নের কোনো কথার উত্তর দিচ্ছেন না সারিকা। কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না এই মডেল ও অভিনয়শিল্পীকে। কোথায় তিনি, পরিচিতজনদের অনেকেরই এই প্রশ্ন? প্রথম আলোর পক্ষ থেকে সারিকা আর তাঁর মায়ের মুঠোফোন নম্বরে একাধিকবার ফোন করেও কোনো লাভ হয়নি। সারিকা তাহলে কোথায়?ডিরেক্টরস গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক ও পরিচালক এস এ হক অলীকের নাটকে অভিনয় করেছেন সারিকা। তিনি বলেন, ‘প্রযোজকদের সংগঠন থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর আমি নানাভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। ফোন করেছি, এসএমএসও পাঠিয়েছি—কিন্তু সারিকা কোনো উত্তর দেয়নি। আমি শুনেছি, কারও সঙ্গেই তাঁর যোগাযোগ নাই।’অভিনয়জগতে সারিকার ঘনিষ্ঠ বন্ধু চিত্রনায়ক ইমন। একসঙ্গে তাঁরা দুজন বিজ্ঞাপনচিত্র আর নাটকে অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন স্টেজ শোতে তাঁদের পারফর্ম করতে দেখা গেছে। সারিকার সঙ্গে তাঁর বন্ধু ইমনেরও নাকি অনেক দিন কোনো যোগাযোগ নেই। আজ শনিবার দুপুরে ইমন বলেন, ‘ফোনে কথা হতো না। শেষ কথা হয়েছে, তা-ও মাস দুয়েক আগে। এসএমএসে বেশি যোগাযোগ হতো। ওর যে আসলে কী হয়েছে, কিছুই বুঝি না! যথেষ্ট সম্ভাবনাময় একজন মডেল ও অভিনয়শিল্পী। একটু যদি সিরিয়াস হতো, তাহলে অনেক ভালো করতে পারত।এদিকে ‘অ-শিল্পীসুলভ আচরণ’-এর জন্য অভিনয় শিল্পী সংঘের সদস্য সারিকা সাবরিনকে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছে টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টেলিপ্যাব)। ১ আগস্ট থেকে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকা অবস্থায় এই অভিনেত্রী কোনো নাটক, মিউজিক ভিডিও, বিজ্ঞাপনসহ সংগঠনের কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারবেন না। গত ১০ এপ্রিল সারিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন প্রযোজক মোহাম্মদ বোরহান খান। তাঁর লিখিত অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ২৮ জুলাই টেলিপ্যাবের সালিস বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সংগঠনের কার্যকরী কমিটিতে পাস হয় সিদ্ধান্তটি। সালিস বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন টেলিপ্যাবের সভাপতি মামুনুর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক ইরেশ যাকের, সালিস বৈঠকের আহ্বায়ক তারেখ মিন্টুসহ অনেকেই।সাংগঠনিক বিবৃতি থেকে জানা যায়, গত ২১ মার্চ পাঁচটি নাটকের শুটিংয়ে নেপাল যাওয়ার কথা ছিল সারিকার। এর জন্য নির্মাতার কাছ থেকে অগ্রিম পারিশ্রমিক ৫০ হাজার টাকা নেন তিনি। সেই সঙ্গে দেশে ফেরার টিকিট এবং নাটকের চিত্রনাট্য বুঝে নেন। এর আগে ২০ মার্চ সারিকার সঙ্গে নির্মাতাদের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ঠিক সময়ে বিমানবন্দর পৌঁছে যাবেন। কিন্তু সঠিক সময়ে বিমানবন্দরে শুটিং ইউনিট পৌঁছালেও সারিকা যাননি। এরপর সারিকাকে ছাড়াই নেপালে চলে যায় শুটিং ইউনিট। তাই পরিকল্পনায় থাকা সারিকাকে নিয়ে পাঁচটি নাটক নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি, যার কারণে প্রযোজক বোরহান খান আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হন। ‘নিষিদ্ধ’ হবার পর এবার সারিকা নিখোঁজ? দেখুন ভিডিও,

এটাই দেশের সবচেয়ে বড় কুরবানির গরু! মুল্য কত জানেন আর কত বড় দেখুন ভিডিওটি



এটাই দেশের সবচেয়ে বড় কুরবানির গরু! মুল্য কত জানেন? আর কত বড় দেখুন ভিডিওটি 

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ গ্রামে হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান জাতের একটি গরুর ওজন হয়েছে ২ হাজার ৯৪ কেজি অর্থাৎ ৫২ মণ। কুরবানির ঈদকে সামনে রেখে খামারি খাইরুল ইসলাম খান্নু গরুটির দাম হাঁকাচ্ছেন ২২ লাখ টাকা। এই গরুটিই দেশের সবচাইতে বড় আকারের ও বেশি ওজনের গরু বলে দাবি তার।সাটুরিয়া উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সেলিম জাহান বলেন, তিনি ৫ দিন আগে (২৭ জুলাই) ৩ বছর ১০ মাস বয়সী ৬ দাঁতের ওই গরুটির আকার ও ওজন পরিমাপ করেছেন।এতে দেখা যায়, গরুটির উচ্চতা ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি, লম্বা ৮ ফুট, বুকের বেড় ১০ ফুট, মুখের চওড়া ৩ ফুট ২ ইঞ্চি, গলার বেড় ৫ ফুট, শিং ১ ফুট লম্বা, লেজের দৈর্ঘ্য ৪ ফুট ৩ ইঞ্চি এবং ওজন ২ হাজার ০৯৪ কেজি অর্থাৎ ৫২ মণ।তিনি বলেন, তার জানা মতে এই গরুটিই আকার ও ওজনের দিক থেকে দেশে সবচেয়ে বড়।খামারী খাইরুল ইসলাম খান্নু জানান, দুই বছর আগে সাভার উপজেলার বারাহিরচর এলাকার কৃষক কুদ্দুস মুন্সীর কাছ থেকে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে তিনি ক্রয় করেছিলেন ১৮ মন ওজনের এই হলস্টেইন ফ্রিজিয়ান জাতের গরুটি।এক বছর লালন-পালনের পর গত কুরবানি ঈদের সময় গরুটির ওজন বেড়ে হয় ৩৯ মন। ক্রেতারা গরুটির দাম করেছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। একটু বেশি দামে বিক্রি করার আশায় অপেক্ষা থেকে শেষ পর্যন্ত তিনি তিনি গতবার গরুটি বিক্রি করতে পারেননি। গরুটির ওজন বেড়ে হয়েছে ৫২ মণ। এবার তিনি গরুটরি দাম হাঁকাচ্ছেন ২২ লাখ টাকা। এটাই দেশের সবচেয়ে বড় কুরবানির গরু! মুল্য কত জানেন? আর কত বড় দেখুন ভিডিওটি,

Friday, August 10, 2018

আপনারা এই বিয়ের কি নাম দিবেন দেখুন ভিডিওটি আর নিজেই বলুন



আপনারা এই বিয়ের কি নাম দিবেন? দেখুন ভিডিওটি আর নিজেই বলুন

আপনারা এই বিয়ের কি নাম দিবেন? নিজেই বলুন। গয়নার বাক্স খুলে আংটিটা নয় বছরের প্রেমিকা সঙ্গীতা বড়োর হাতের আঙুলে পরিয়ে দিলেন প্রেমিক হিমাংশু পঙ্কজ বড়ো। সঙ্গীতার চোখ থেকে ঝরল অশ্রু। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আইসিইউতেও প্রেমিক-প্রেমিকার মনে প্রেমের উষ্ণতা। গত রোববার এই দৃশ্যের সাক্ষী হলো ভারতের গুয়াহাটির অ্যাপোলো হাসপাতালের আইসিইউ।আইসিইউতে আংটি বদল। তাই হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স ও পাশের বেডের রোগীরা সন্ধ্যায় ভিজিটিং আওয়ার্সের অপেক্ষায় ছিলেন।হিমাংশু ও সঙ্গীতার প্রেমের শুরু কে সি দাস কমার্স কলেজে পড়ার সময় থেকে। ২০১৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তাদের। সঙ্গীতা এখন এমকম করছেন। হিমাংশু কাজ করেন একটি নির্মাণ সংস্থায়।গত রোববার ছিল হিমাংশু-সঙ্গীতার আংটি বদল এবং আশীর্বাদের তারিখ। তাই গত ৮ অক্টোবর বিয়ের প্রস্তুতির জন্যই গাড়ি ভাড়া করে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছিলেন সঙ্গীতা। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই তার বাবা ও গাড়িচালক মারা যান।গুরুতর জখম ও অজ্ঞান অবস্থায় সঙ্গীতাকে নিয়ে আসা হয় হাসপাতালে। কিন্তু বাবার মৃত্যুর ধাক্কা, ভাঙা হিপ জয়েন্ট-হাত-শিরদাঁড়া, ফুসফুসের সংক্রমণ ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়া সঙ্গীতা নিজেও বাঁচার আশা হারিয়ে ফেলেন। গত শনিবার সঙ্গীতার জ্ঞান ফেরে।পরের দিন সকালে সঙ্গীতা হঠাৎ জানান, ওই দিনই তিনি হিমাংশুর হাতে আংটি-সিঁদুর পরতে চান। দুই পরিবার ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেন, যেভাবেই হোক সঙ্গীতাকে খুশি করতে হবে। নিয়ম খানিকটা ভেঙে আইসিইউতে অনাড়ম্বর অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।সঙ্গীতার ইচ্ছামতো তাকে আংটি পরিয়ে দেন হিমাংশু। গায়ে তুলে দেন নতুন শাড়ি। হবু বউমাকে আশীর্বাদ করেন হিমাংশুর বাবা-মা। সঙ্গীতার কপাল ও সিঁথিতে সিঁদুর লাগিয়ে দেন হিমাংশু। তার পরনে ছিল নতুন পাঞ্জাবি।আশীর্বাদের পরে নার্স, ডাক্তার, অন্য রোগী ও তাঁদের পরিবারসহ সবাইকে মিষ্টিমুখ করায় হিমাংশুর পরিবার। হিমাংশু বলেন, এখন সঙ্গীতাকে বিপদমুক্ত করা এবং তার মনের জোর ফিরিয়ে আনাই আমার প্রধান লক্ষ্য।আংটি বদল, সিঁদুর পরানো ও আশীর্বাদ ওর বাঁচার আশা অনেকটাই বাড়িয়েছে। আমরা আরো ভাগ্যবান কারণ অন্যরাও প্রাণ খুলে আমাদের আশীর্বাদ করেছেন।তো দর্শক এবার আপনারাই বলুন এমন বিয়েকে কি বলা যায় প্রেমের জয়গান নাকি অন্য কিছু আপনাদের কি মনে হয় comment করে আমাদের জানান।  আপনারা এই বিয়ের কি নাম দিবেন? দেখুন ভিডিওটি আর নিজেই বলুন,

অবাস্তব নয় সত্যি ঘটনা মশার কামড়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাচ্ছে মেয়েরা! ভিডিও



অবাস্তব নয় সত্যি ঘটনা মশার কামড়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাচ্ছে মেয়েরা! ভিডিও

চিরুলি মশা নামক এক ধরনের মশা কামড় দিলে প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হয়ে যায়। স্পেনিশ সরকার তথাকথিত চিরুলি মশা সম্পর্কে সতর্ক করে দেয়। স্পেনের তিনটি অঞ্চলে এমন ঘটনা ঘটছে বলে জানা গেছে।এ মশা সর্বপ্রথম উগান্ডা ও কেনিয়াতে দেখা যায়। এক পরিসংখ্যানে জানা গেছে এই দুটি দেশেই ২০১৬ সালে অনেক মহিলা এই মশার কামড়ে গর্ভবতী হয়ে যায়। এছাড়া আফ্রিকাতে ২০০০ জন মহিলার গর্ভধারণের জন্য এ মশা দায়ী।এটি এমন এক প্রজাতির মশা যা বিবর্তিত হয়ে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন হয়েছে যে এটি এক ধরণের বিশেষ স্পার্ম আপনার শরীরে অনুপ্রবেশ করাতে পারবে যা রক্তের সাথে মিশে নারীর ডিম্বানুকে নিষিক্ত করতে পারে (পুরুষের ক্ষেত্রে এমন কোন ঘটনা এখনো দেখা যায় নি)।মশার কামড়ে কিভাবে প্রেগন্যান্ট হয় এটি এখনো অস্পষ্ট। আর এ মশা কিভাবে স্পেন পৌছালো সেটিরও কোন হদিস খুঁজে পাচ্ছে না তারা। এ জন্য সকল গর্ভবতী মায়েদের চেকআপ করার নির্দেশ দেয় স্পেনিশ সরকার। মশা নিধনে দেশটি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহন করে এবং সাধারণ মানুষকে এ ব্যপারে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেয়।আসলেই কি এমনটা হতে পারে! এ নিয়ে নানান প্রশ্ন এখনো সাধারণ মানুষের মনে। অবাস্তব নয় সত্যি ঘটনা মশার কামড়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাচ্ছে মেয়েরা! ভিডিও,

Wednesday, August 8, 2018

মনে আছে মনপুরা খ্যাত মিলির কথা কিন্তু তিনি এখন একি করছেন দেখুন ভিডিও



মনে আছে মনপুরা খ্যাত মিলির কথা কিন্তু তিনি এখন একি করছেন দেখুন ভিডিও

গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘মনপুরা’ ছবির কথা নিশ্চয় মনে আছে? ২০০৯ সালে এই ছবিটি মুক্তি পায়। সেই সময় ছবিটি সব শ্রেণির দর্শকের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলে। একইসঙ্গে মডেল-অভিনত্রী ফারহানা মিলিও আসেন দারুণ আলোচনায়। এই ছবির মধ্য দিয়ে দর্শক চলচ্চিত্রে নতুন এক অভিনেত্রীকে পায়। যার অনবদ্য অভিনয় সবার মনে দাগ কাটে। এই অভিনেত্রীকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতারা নতুন আশার আলোও দেখেছেন সেই সময়।কিন্তু পরে আর কোনো চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি মিলিকে। টিভি নাটকেই ব্যস্ত হয়ে পড়েন তিনি। এখনো টিভি নাটকে নিয়মিত অভিনয় করছেন এই অভিনেত্রী। তবে কি আর কখনো চলচ্চিত্রে তাকে দেখা যাবে না? এই প্রশ্নটি অনেক বারই শুনতে হয়েছে মিলিকে। তিনিও প্রথম থেকে বলে আসছেন মনের মতো গল্প ও চরিত্রের ছবিতে কাজ করতে কোনো আপত্তি নেই। দীর্ঘ সময়েও মিলি ওই রকম কোনো গল্প পাননি বলেই চলচ্চিত্রে কাজ করছেন না।তিনি আরো বলেন, আমি যদি আর কোনো চলচ্চিত্রে কাজ না করি, তবুও চলচ্চিত্রের দর্শকের কাছে ‘মনপুরা’ আমাকে বাঁচিয়ে রাখবে। আমি আবারো এমন একটি ছবিতে কাজ করতে চাই যেটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। মিলি এই সময়ে টিভি নাটক নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। একক-টেলিছবির পাশাপাশি টিভি ধারাবাহিকে এই অভিনেত্রী সরব রয়েছেন। তার অভিনীত তিনটি ধারাবাহিক নাটক নিয়মিত প্রচার হচ্ছে।ধারাবাহিকগুলো হলো আরটিভিতে বৃন্দাবন দাসের রচনায় সঞ্জিত সরকারের ‘মজনু একজন পাগল নহে’, এনটিভিতে মারুফ রেহমানের রচনায় নঈম ইমতিয়জ নেয়ামূলের ‘কাগজের ফুল’ এবং এটিএন বাংলায়া এস এম শাহিনের ‘সোনাভান’। প্রচার চলতি তিনটি ধারাবাহিক দর্শক পছন্দের তালিকায় রয়েছে বলে জানান মিলি। প্রতিটি ধারাবাহিকে তার চরিত্রেও থাকছে নতুনত্ব।এদিকে ঈদের কাজ নিয়েও ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। সম্প্রতি ঈদের জন্য জনপ্রিয় অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলনের সঙ্গে ‘তিলের নাড়ু অথবা বাবার গল্প’ শিরোনামের একটি নাটকের কাজ শেষ করেছেন। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন ফরহাদ আলম। আগামী মাসের প্রথম দিন থেকে টানা ঈদের জন্য কাজ করবেন বলে জানান তিনি। তারই ধারাবাহিকতায় তার হাতে রয়েছে সাজ্জাদ সুমনের ‘কলুর বলদ-২’ সহ বেশ কিছু নাটকের কাজ। মিলি বলেন, আসছে ঈদের জন্য অনেকগুলো নাটক-টেলিছবির স্ক্রিপ্ট হাতে পেয়েছি। এখন থেকে  ভালো গল্প ও স্ক্রিপ্টের নাটকগুলোতে ঈদের জন্য কাজ করবো। মনে আছে মনপুরা খ্যাত মিলির কথা কিন্তু তিনি এখন একি করছেন দেখুন ভিডিও,

একসঙ্গে ১৮ কেজি খাসির মাংস, ১০০ ডিম খেয়েছেন বাবুল পরের অবস্থা জানতে দেখ...



একসঙ্গে ১৮ কেজি খাসির মাংস, ১০০ ডিম খেয়েছেন বাবুল পরের অবস্থা জানতে দেখুন ভিডিওটি 

একসঙ্গে ১৮ কেজি খাসির মাংস এবং ১০০টি মুরগির ডিম এক টেবিলে বসে খেয়েছিলেন তিনি। খেতে বসলেই ২০-২৫ কেজি ওজনের একটি কাঁঠাল নিমিশেই সাবাড় করে দিতে পারেন।অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বিদ্যুতের গতিতে ১১ মণ ওজনের কাঁঠের গুল একাই কাঁধে তুলে নিয়ে বহন করতে পারেন তিনি। এক দৌড়ে ১৫-২০ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করতেন স্বাভাবিকভাবে। একটানা ৪ ঘণ্টা সাঁতার দিয়েও ক্লান্তিবোধ হতো না। ১২৫ কেজি ওজনের বিশাল দেহ নিয়ে অনায়াসে ডাব গাছে উঠে ডাব পেড়ে খেতেন।  অবিশ্বাস্য এই মজাদার চরিত্রের লোকটির নাম বাবুল আক্তার। খাদক বাবুল আক্তার নামে ব্যাপক পরিচিতি তার। বাবুল রাজশাহীর বাঘা উপজেলার গঙ্গারামপুর গ্রামের মৃত খেলাফত উল্লাহ সরকারের ছেলে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাবুলের বাবাও একজন শক্তিশালী মানুষ ছিলেন। তার বিশাল দেহ আর অস্বাভাবিক খাবার খাওয়ায় তার নাম হয়ে যায় ‘খাদক বাবুল আক্তার’।যার স্বাভাবিক খাদ্য তালিকায় ৫ কেজি গরুর মাংস লাগতো বলে জানান তিনি। এখনো মনে করলে ১০-১৫ কেজি ওজনের একটি খাসির মাংস খেয়ে সাবাড় করতে পারবেন। কিন্তু শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবেই খাদ্য তালিকা কমিয়ে দিয়েছেন। এছাড়া তার ভবিষ্যৎ ভেবে পরিবারের লোকজনও সেভাবে আর খেতে দেয় না।এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাবুল আক্তার বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই অনেক বেশি খেতে পারতাম। আমার মা বলতেন আমি ১৯৭৩ সালে জন্মের পরপরই নাকি পৌনে এক কেজি করে গরুর দুধ পান করতাম। তারপর বেড়ে ওঠার পাশাপাশি আরও বেশি খাবার লাগতো। তিনি প্রাপ্ত বয়সে প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় ৫ কেজি গরুর মাংস খেতেন। তা না হয়ে যদি ডিম হতো তাহলে ২৫-৩০টি মুরগির ডিম দিয়ে নাস্তা করতেন। এটা ছিল স্বাভাবিক খাবার।বাবুল আক্তার বলেন, যদি কেউ বাজি ধরে তাহলে কোনো কথা ছাড়াই ১০-১৫ কেজি মাংস ও ১০০টি ডিম খেয়ে ফেলি। এখনো পারবো। কিন্তু বয়স বৃদ্ধিতে শারীরিক কিছু সমস্যার কারণে চিকিৎসকের কথা মতো খাবার-দাবার কমিয়ে দিয়েছি।তিনি আরও বলেন, ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জীবনের প্রথম বন্ধুদের সঙ্গে ঢাকায় গিয়েছিলাম। ওই দিন রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় ‘ভূত রেস্তোরাঁ’ নামের একটি হোটেলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলাম। বন্ধুদের সঙ্গে বাজি ধরে ভূত রেস্তোরাঁয় ১৮ কেজি খাসির মাংস এবং ১০০টি ডিম এক বসাতেই খেয়ে ফেলেছি। এমন অবাক করা খাওয়া দেখে ধরা পড়ে যাই মিডিয়ার চোখে। সে সময় অদ্ভুত এই খাওয়ার কাহিনী তুলে ধরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়। এখনো সেটি চলছে। একসঙ্গে ১৮ কেজি খাসির মাংস, ১০০ ডিম খেয়েছেন বাবুল পরের অবস্থা জানতে দেখুন ভিডিওটি,